ইউক্যালিপটাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
মামুন ইকবাল (আলোচনা | অবদান)
সংযুক্ত
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান ও অন্যান্য সংশোধন
২৭ নং লাইন:
 
''ইউক্যালিপটাস'' হচ্ছে মোট তিনটি গণের একই উল্লেখিত নাম যাদেরকে এই "[[eucalypt]]s" নামে ডাকা হয়। অন্য গণ দুটি হচ্ছে ''[[Corymbia|কোরিম্বিয়া]]'' এবং ''[[Angophora|অ্যাঙ্গোফোরা]]''।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://books.google.com/books?id=NJ6PyhVuecwC |শিরোনাম=The Names of Plants |প্রথমাংশ=D. |শেষাংশ=Gledhill |সংস্করণ=4 |প্রকাশক=Cambridge University Press |আইএসবিএন=978-0-521-86645-3 |বছর=2008 |পাতা=158 |সংগ্রহের-তারিখ=2013-11-22}}</ref>
[[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশের]] বেশ কিছু জায়গায় উদাহরণস্বরুপ ভারতে, বাংলাদেশে ইউক্যালিপ্টাস গাছকে নীলগিরি বা নীলগিরি গাছ নামে ডাকা হয়। এই গাছের তেলের অনেক ব্যবহার রয়েছে,বিশেষত এন্টিসেপটিক ও পরিষ্কারক হিসেবে, মশা নিধনেও এই তেলের ভূমিকা রয়েছে। [[কাঠ]] হিসেবে এর রয়েছে ব্যবহার, বেশ সুদর্শন এর পাতা, মসৃণ কান্ড।কাণ্ড। এদের ফূল সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি ছাড়াও বেশ স্বাদিষ্ট মধূ প্রস্তুতে কাজে লাগে। বেশ কিছু ইউক্যালিপ্টাস এর প্রজাতিতে গাম নিঃসরণের কারণে এদেরকে gum tree হিসেবে অভিহিত করা হয়।
 
তবে এর ক্ষতিকর কিছু দিক আছে। এই গাছটিতে অধিক পরিমাণে তেল থাকায় এটা বেশ দাহ্য এবং খোদ এর আবাসভূমি অস্ট্রেলিয়াতে একে অগ্নি সৃষ্টিকারী হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। তাই আবাসিক এলাকায় বা ঘরবাড়ির কাছে এটাকে কম লাগানো হয়। তবে বড় বড় সড়কের ধারে সারিবদ্ধ ভাবে লাগানো থাকে আর বসন্তে এর চমক লাগানো ফূল দেখে প্রায় চেনাই যায় না যে সারাবছর অনাড়ম্বর থাকা এই বৃক্ষটিকে।
৩৫ নং লাইন:
উপকারীতা
 
ইউক্যালিপটাস কচি পাতা রৌদ্রে শুকিয়ে গুড়া করে‌ রাখা দরকার । ঠান্ডা কাশি সর্দি জ্বর হলে উক্ত গুঁড়া এক চামচ করে চা বানিয়ে প্রতিদিন দুইবার খাওয়া দরকার
 
ঠান্ডা কাশি সর্দি জ্বর রোগের নিরাময় হয়।