মেজবান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎খাদ্য: সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Ash wki (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
[[চিত্র:মেজবানি - 20579791141.jpg|thumb|মেজবানির জন্য রান্না।]]
 
'''মেজবান''' ([[ফারসি]]:{{lang-fa|میزبان}}) [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] বৃহত্তর [[চট্টগ্রাম]] অঞ্চলের বহুমাত্রিক ঐতিহ্যবাহী একটি ভোজের অনুষ্ঠান। ফারসি ''মেজবান'' শব্দের অর্থ ''অতিথি আপ্যায়নকারী'' এবং ''মেজবানি'' শব্দের অর্থ ''আতিথেয়তা'' বা ''মেহমানদারি''।<ref name="বাংলাপিডিয়া">{{বাংলাপিডিয়া উদ্ধৃতি |অধ্যায়=মেজবান |লেখক=আহমদ মমতাজ}}</ref> [[চাঁটগাঁইয়া ভাষা|চট্টগ্রামের ভাষায়]] একে ''মেজ্জান'' বলা হয়। কারো মৃত্যুর পর [[কুলখানি]], মৃত্যুবার্ষিকী, শিশুর জন্মের পর [[আকিকা]], জন্মদিবস উপলক্ষে, ব্যক্তিগত সাফল্য, নতুন কোনো ব্যবসা আরম্ভ, নতুন বাড়িতে প্রবেশ, পরিবারে আকাঙ্ক্ষিত শিশুর জন্ম, বিবাহ, খৎনা, মেয়েদের কান ছেদন এবং ধর্মীয় ব্যক্তির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মেজবানির আয়োজন করা হয়। এছাড়া নির্দিষ্ট উপলক্ষ ছাড়া বা কোনো শুভ ঘটনার জন্যও মেজবান করা হয়।<ref name="বাংলাপিডিয়া"/><ref name="Majestic"/> ঐতিহাসিকভাবে মেজবানি একটি ঐতিহ্যগত আঞ্চলিক উৎসব যেখানে অতিথিদের সাদা ভাত এবং গরুর মাংস খাওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়।<ref name="Majestic"/> মেজবান অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ সাধারণত প্রতিবেশীদের এবং আশপাশের লোকদের জন্য উন্মুক্ত থাকে। তবে শহরাঞ্চলে নিমন্ত্রণপত্র ছাপিয়ে অতিথিদের মাঝে বিলি করা হয়। ঐতিহ্যগতভাবে মেজবানি অনুষ্ঠান সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চলে,<ref name="বাংলাপিডিয়া"/> তবে আধুনিক কালে সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্তও ভোজনের উৎসব চলত দেখা যায়।
 
==ব্যুৎপত্তি এবং ইতিহাস==