হাম হাম জলপ্রপাত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
As Ahmed Sajjad-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Md. Golam Mukit Khan-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
RockyMasum (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
২ নং লাইন:
| name = হাম হাম জলপ্রপাত
| photo = Hamham6.JPG
| photo_caption = ডিসেম্বরে হাম হাম
| location = [[কমলগঞ্জ উপজেলা|কমলগঞ্জ]], [[মৌলভীবাজার জেলা|মৌলভীবাজার]], [[বাংলাদেশ]]
| coords = {{স্থানাঙ্ক|24|10|02|N|91|54|41.8|E|display=title|name=হাম হাম জলপ্রপাত}}
| watercourse =
| type = জলপ্রপাত
| height = ১৩৫ ফুট (আনুমানিক)
| height_longest =
| number_drops =
১৩ নং লাইন:
| world_rank =
}}
'''হাম হাম''' কিংবা '''হামহাম''' বা '''চিতা ঝর্ণা''', [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[মৌলভীবাজার জেলা|মৌলভীবাজার জেলার]] [[কমলগঞ্জ উপজেলা|কমলগঞ্জ উপজেলার]] রাজকান্দি সংরক্ষিত বনাঞ্চলের গভীরে কুরমা বন বিট এলাকায় অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক জলপ্রপাত বা ঝরণা।ঝর্ণা। জলপ্রপাতটি ২০১০ খ্রিষ্টাব্দের শেষাংশে পর্যটন গাইড শ্যামল দেববর্মার সাথে দুর্গম জঙ্গলে ঘোরা একদল পর্যটক আবিষ্কার করেন।<ref>''[http://www.shaptahik-2000.com/.../রাজকান্দি-অরণ্যের-হামহাম/ রাজকান্দি অরণ্যের হামহাম জলপ্রপাত]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=এপ্রিল ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}'', ইসমাইল মাহমুদ, সাপ্তাহিক ২০০০, ঢাকা থেকে ২২ এপ্রিল ২০১১ তারিখে প্রকাশিত; পরিদর্শনের তারিখ: ২০ নভেম্বর ২০১১।</ref>{{cn}} দুর্গম গভীর জঙ্গলে এই ঝরণাটি ১৩৫<ref name="mzamin">''[http://www.mzamin.com/index.php?option=com_content&view=article&id=15218:2011-07-26-13-23-43&catid=47:2010-08-30-14-46-06&Itemid=78 ডাকছে হামহাম]'', কমলগঞ্জ প্রতিনিধি; দৈনিক মানবজমিন, ঢাকা থেকে ২৭ জুলাই ২০১১ তারিখে প্রকাশিত; পরিদর্শনের তারিখ: ১৯ নভেম্বর ২০১১ খ্রিস্টাব্দ।</ref>, মতান্তরে ১৪৭ কিংবা ১৭০ ফুট উঁচু<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.prothomalo.com/print/news/189403 |শিরোনাম=হামহামকে পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত করার আহ্বান |পাতাসমূহ= |সংবাদপত্র=প্রথম আলো |অবস্থান=ঢাকা |তারিখ=২৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ }}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=এপ্রিল ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref><ref name="samakal">''রাজকান্দি পেরিয়ে হামহামে'', কাউসার মো: নূরুন্নবী; ভ্রমণ, দৈনিক সমকাল, ঢাকা থেকে ২০ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে প্রকাশিত; পরিদর্শনের তারিখ: ১৯ নভেম্বর ২০১১ খ্রিস্টাব্দ।</ref>, যেখানে বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু ঝরণা হিসেবে সরকারিভাবে স্বীকৃত [[মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত|মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতের]] উচ্চতা [১২ অক্টোবর ১৯৯৯-এর হিসাব অনুযায়ী] ১৬২ ফুট।<ref>{{বই উদ্ধৃতি | লেখক=গোপাল দত্ত বাবলু | সম্পাদক=কালী প্রসন্ন দাস, মোস্তফা সেলিম | শিরোনাম=বড়লেখা: অতীত ও বর্তমান | বিন্যাস=প্রিন্ট | সংস্করণ=ফেব্রুয়ারি ২১, ২০০০ খ্রিস্টাব্দ | বছর=২০০০ | প্রকাশক=বাংলাদেশ রাইটার্স গিল্ড | অবস্থান=ঢাকা | ভাষা=বাংলা | আইএসবিএন= | পাতা=১৪৬-১৫২ | পাতাসমূহ=৪৮৪ | অধ্যায়=মাধবকুণ্ড}}</ref> তবে ঝরণার উচ্চতা বিষয়ে কোনো প্রতিষ্ঠিত কিংবা পরীক্ষিত মত নেই।{{Cref2|ক}} সবই পর্যটকদের অনুমান। তবে গবেষকরা মত প্রকাশ করেন যে, এর ব্যাপ্তি, মাধবকুণ্ডের ব্যাপ্তির প্রায় তিনগুণ বড়।<ref name="australia">''[http://banglarkantha.com/?p=3915 সিলেটের ‘হাম-হাম’ জল প্রভাত ডাকছে ভ্রমণ প্রিয়াসিদের] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130807183723/http://banglarkantha.com/?p=3915 |তারিখ=৭ আগস্ট ২০১৩ }}'', আইনুল হক ফয়সাল, বাংলার কণ্ঠ, অস্ট্রেলিয়ার সুরী হিল্‌স থেকে ১৮ নভেম্বর ২০১১ তারিখে প্রকাশিত; পরিদর্শনের তারিখ: ১৯ নভেম্বর ২০১১।</ref>
 
== নামের উৎপত্তি ==