বিক্ষেপণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৩৪ নং লাইন:
অস্থিতিস্থাপক বিক্ষেপণ এবং [[কম্পটন বিক্ষেপণ]]।
 
দুটি প্রধান ভৌত প্রক্রিয়ার মধ্যে আলোর বিক্ষেপণ একটি, যাঅপর বেশিরভাগপ্রক্রিয়াটি বস্তুরহলো দর্শনযোগ্যআলোর উপস্থিতিতেশোষণ। অবদানকোন রাখেবস্তুর অর্থাৎযে কোথাওদৃশ্যমানতা একটিঅর্থাৎ বস্তুর উপস্থিতির যে দৃশ্যমানদর্শনযোগ্য রূপউপস্থিতি তাঅধিকাংশ আলোরক্ষেত্রেই বিক্ষেপণেরএই দ্বারা তৈরি হয় এবং অপর ভৌত প্রক্রিয়াটি হলোঅবদান আলোর শোষণ।বিক্ষেপণের। কোন পৃষ্ঠতলকে আমরা সাদা বা অন্য কোন বর্ণের বলে যে অ্যাখ্যা দিই এদের এরূপ দৃশ্যমানতা আদতে বস্তুর অভ্যন্তরীণ বা পৃষ্ঠতলীয় অসামঞ্জস্যতার দ্বারা উদ্ভূত আলোর বহুমুখী বিক্ষেপণের উপর নির্ভরশীল। এধরনের অসামঞ্জস্যতার উদাহরণ হিসেবে পাথর গঠনকারী সূক্ষ্ম স্ফটিকসমূহের সীমানাতলের অথবা কাগজে থাকা সূক্ষ্ম তন্তুর কথা বলা যায়। আরো সাধারণভাবে বলা যায়, কোন পৃষ্ঠের দীপ্তি বা ঔজ্জ্বল্য নির্ধারক [https://en.m.wikipedia.org/wiki/Gloss_(optics) গ্লস] বা [https://en.m.wikipedia.org/wiki/Lustre_(mineralogy লাস্টা] বা [https://en.m.wikipedia.org/wiki/Paint_sheen শীন] ধর্মগুলো বিক্ষেপণের উপর নির্ভর করে। যেসব পৃষ্ঠতলে উচ্চমাত্রায় বিক্ষেপণ ঘটে সেগুলোকে নিষ্প্রভ বা ম্যাট (''matte'') হিসাবে বর্ণনা করা হয়। অপরদিকে পৃষ্ঠতলে আলোর বিক্ষেপণের অনুপস্থিতি একে পালিশ করা ধাতু বা পাথরের মতো চকচকে চেহারা দেয়।
 
==তথ্যসূত্র==