দত্তনগর কৃষি খামার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ যোগ
বানান সংশোধন, লিংক যুক্ত করন
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা নবাগতদের কাজ
১ নং লাইন:
{{cleanup|reason=এতে কোনো তথ্যসূত্র দেওয়া হয়নি |date=জুন ২০২১}}
 
'''দত্তনগর কৃষি খামার: [[চুয়াডাঙ্গা জেলা|চুয়াডাঙ্গা]] জেলার [[জীবননগর উপজেলা|জীবননগর]] উপজেলার আংশিক ও''' [[Jhenaidah District|ঝিনাইদহের]] [[Maheshpur Upazila|মহেশপুর উপজেলায়]] বিশাল আয়তন নিয়ে অবস্থিত দত্তনগরের হেমেন্দ্র নাথ দত্তের একটি সবজি খামারটি।খামার। এশিয়ার বৃহৎ কৃষি খামারগুলোর অন্যতম। ১৯৪০ সালে হেমেন্দ্র নাথ দত্তের খামারটি প্রায় তিন হাজার (৩০০০) একর জমির উপর এ খামারটি প্রতিষ্ঠিত।অবস্থিত।
 
দত্তনগর এ বিশাল খামারের আওতায় ৫টি ফার্ম আছে। সেগুলো হচ্ছে গোকুলনগর, পাতিলা, [[মথুরা]], [[খড়িঞ্চা]] এবং কুশডাঙ্গা।[[কুশোডাঙ্গা ইউনিয়ন|কুশডাঙ্গা]]। ফার্মগুলোর মোট জমির পরিমাণ দু’হাজার ৭৩৭ একর। আবাদী জমির পরিমাণ প্রায় আড়াই হাজার একর। নিচু জমি আছে ৬শ’একর এবং বিল এলাকা আছে ২শ’একরের উপর। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর [[এইচ দত্ত]] দত্তনগর খামার ছেড়ে [[কলকাতা|কলকাতায়]] চলে যান। ম্যানেজার ও কর্মচারিরা খামার দেখাশুনা করতে থাকেন। ১৯৪৮ সালে তৎকালীন [[পাকিস্তান সরকার]] দত্তনগর খামার অধিগ্রহণ করে এবং কৃষি বিভাগের উপর পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করা হয়। ১৯৬২ সালে ফার্মের যাবতীয় সম্পত্তি [[কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের]] কাছে হস্তান্তর করা হয়। বিএডিসি বিভিন্ন শস্য বীজ উৎপাদনে খামারটি কাজে লাগায়। অফিস, বাসভবনসহ নানান স্থাপনা নির্মাণ করা হয়। সেচের জন্য বসানো হয় গভীর ও অগভীর নলকূপ। আর ক্ষেতে পানি সরবরাহের জন্য পাকা ড্রেন নির্মাণ করা হয়। আগে শ্রমিক দিয়ে শস্য কর্তন ও মাড়াই করা হতো। এখন বড় বড় মেশিনের সাহায্যে ফসল কাটা ও মাড়াই করা হয়। সেচের জন্য ৩৬টি গভীর, ১৩টি অগভীর এবং ১০টি পাওয়ার পাম্প
 
== অবস্থান ==