নেফারিয়াস: মার্চেন্ট অব সোলস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অনুবাদ
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২২ নং লাইন:
 
 
'''''নেফারিয়াস: মার্চেন্ট অফ সোলস''''' ২০১১ সালের একটি আধুনিক আমেরিকান ডকুমেন্টারি ফিল্ম যা আধুনিক [[মানব পাচার]], বিশেষ করে [[যৌন দাসত্ব|যৌন দাসত্ব নিয়ে]] তৈরি করা হয়েছে। নেফারিয়াস একটি খ্রিস্টান বিশ্বদর্শন থেকে উপস্থাপিত। ''নেফারিয়াস'' মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, পশ্চিম ও পূর্ব ইউরোপ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় মানব পাচারকে কেন্দ্র করে রচিত। এটি সাক্ষাৎকার ভিত্তিক চলচ্চিত্র। এতে পাচারের শিকার ব্যক্তিরা শারীরিক নির্যাতন এবং তাদের হত্যা চেষ্টার বিষয় নিয়ে কথা বলে। বেশ কয়েকজন প্রাক্তন পতিতা তাদের খ্রিস্টধর্মে ধর্মান্তরিত হওয়া, যৌন নিপীড়ন থেকে রক্ষা এবং পরবর্তী শিক্ষা বা বিবাহের বিষয়ে কথা বলে। চলচ্চিত্রটি এই দাবির সাথে শেষ হয় যে শুধুমাত্র যীশুই যৌন দাসত্বের ভয়াবহতা থেকে মানুষকে সম্পূর্ণরূপে সুস্থ করতে পারেন।
 
বেঞ্জামিন নোলট,এক্সোডাস ক্রাই এর প্রতিষ্ঠাতা। তার দ্বারা '''''নেফারিয়াস: মার্চেন্ট অফ সোলস''''' লিখিত, পরিচালিত, উৎপাদিত এবং বর্ণিত হয়েছিল। চলচ্চিত্রের বিষয়বস্তু সংগ্রহের জন্য ১৯ টি দেশ ভ্রমণকারী নোলট বলেছিলেন যে এ চলচ্চিত্রের উদ্দেশ্য হল "বিষয়টির প্রতি মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা, আর তারা এব্যাপারে কী করতে পারে সে বিষয়ে তাদের অনুপ্রাণিত করা ... তাদের বোঝানো যে অবিচার এর বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে হবে।" ছবিটি আনুষ্ঠানিকভাবে ২৭ শে জুলাই, ২০১১ তারিখে মুক্তি পেয়েছিল, যেখানে ব্যক্তিগত তৃণমূলের স্ক্রিনিংও হয়েছিল। এক্সোডাস ক্রাই এর সচেতনতা ও প্রতিরোধ পরিচালক লায়লা মিকেলওয়েট সুইডেনের যৌন ক্রয় আইনের মতো আইন তৈরিতে সরকারকে প্ররোচিত করার প্রয়াসে বেশ কয়েকটি দেশে এই চলচ্চিত্রটি প্রদর্শন করেন, যা যৌন বিক্রির পরিবর্তে ক্রয়কে অপরাধী দাবি করে। ছবিটি ২০১২ সালের ১ মে "হোম ভিডিও"তে মুক্তি পায়।