যুক্তরাষ্ট্রের শিশুশ্রম নিরোধ আইন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎বিস্তারিত: তথ্য যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
→‎বিস্তারিত: তথ্য যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৫ নং লাইন:
হারকিনের ভাষ্যমতে, "আমি ২০০০ সালের বাণিজ্য আইন সংশোধন করতে সক্ষম হয়েছিলাম, যে আইনটি বাধ্যতামূলক বা চুক্তিভিত্তিক শিশু শ্রম দ্বারা তৈরি পণ্যগুলিতে প্রয়োগ করা হয়েছে।"
১৯৯৯ সালে কংগ্রেসে যেহেতু মূল বিল পাস করা হয় নি, তাই ২০০৬ সালে হারকিন জানালেন যে, তিনি পুনরায় বিলটি উপস্থাপন করবেন।<ref>Harkin, T. (2006). [http://usinfo.state.gov/journals/ites/0505/ijee/harkin.htm "U.S. Legislative Initiatives to Stop Abusive Child Labor"] {{webarchive |ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20070509092257/http://usinfo.state.gov/journals/ites/0505/ijee/harkin.htm |তারিখ=May 9, 2007 }}. USInfo.State.Gov. Retrieved 5/8/07.</ref>
 
===বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট===
১৯৯০ সালে বাংলাদেশে মজুরি উপার্জনকারী লক্ষাধিক শিশুর মধ্যে প্রায় সকলেই তৈরি পোশাক শিল্পে কাজ করেছিল। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর জরিপ অনুযায়ী ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী প্রায় ৫.৭ মিলিয়ন শিশু শ্রমে নিযুক্ত ছিল। এই সংখ্যা ১৫ মিলিয়নেরও বেশী হতে পারে।<ref name="BILA">{{cite report |প্রকাশক=Bureau of International Labor Affairs |ইউআরএল=http://www.dol.gov/ilab/media/reports/iclp/sweat/bangladesh.htm |শিরোনাম=Bangladesh: Child Labor in Export Industry: Garment |url-status=dead |archive-url=https://web.archive.org/web/20130131045028/http://www.dol.gov/ilab/media/reports/iclp/sweat/bangladesh.htm |archive-date=2013-01-31 }}</ref> শিশু শ্রম নিরোধ আইন পাসের পর আসন্ন অর্থনৈতিক ক্ষতির ভয়ে ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের মালিকরা ৫০,০০০ হাজার শিশুকে বাদ দেয়।<ref name="BILA" /> এই আইনে শিশুদের দ্বারা আংশিক বা সম্পূর্ণ তৈরিকৃত পণ্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। ফলে আমেরিকার সাথে লাভজনক চুক্তির ক্ষতির আশংকা তৈরি হয়। এটির প্রভাব পড়েছিল বাংলাদেশের অর্থনীতিতে, কেননা দেশের রপ্তানির সিংহভাগই রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক শিল্পের অবদান।<ref name="BILA" /> কারখানার চাকরি থেকে বরখাস্ত করা শিশুরা কোথায় আছে তা জানতে ইউনিসেফ বাংলাদেশে তদন্তকারীদের একটি দল পাঠিয়েছিল। ইউনিসেফ ১৯৯৭ সালে "বিশ্ব শিশুদের বিবৃতি" প্রতিবেদনের মাধ্যমে নিশ্চিত হয় যে, অধিকাংশ শিশু খারাপ পরিস্থিতিতে আছে। যেমন, তারা ইট-পাথর ভাঙ্গার কাজ এবং রাস্তায় ভিক্ষাবৃত্তি করছে। অবশেষে অনেক মেয়ে পতিতাবৃত্তিতে যায়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.unicef.org/sowc97/download/sow1of2.pdf|শিরোনাম=The State of the World's Children 1997|তারিখ=1997|ওয়েবসাইট=UNICEF|access-date=March 22, 2016}}</ref>
 
==তথ্যসূত্র==