শাহ আবদুল করিম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8.1
৩১ নং লাইন:
শাহ আবদুল করিম ইব্রাহিম আলী ও নাইওরজানের ঘরে ১৯১৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি সিলেটের সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.dailyjanakantha.com/details/article/163510/%E0%A6%AC%E0%A6%9B%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%80-%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B9-%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%80-%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A8-%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80 |শিরোনাম=বছরব্যাপী শাহ আবদুল করিমের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে |প্রকাশক=[[দৈনিক জনকণ্ঠ]] |লেখক=স্টাফ রিপোর্টার |তারিখ=১ জানুয়ারি ২০১৬ |সংগ্রহের-তারিখ=২৩ মার্চ ২০১৬}}</ref> তিনি খুব ছোটবেলায় তার গুরু বাউল শাহ ইব্রাহিম মাস্তান বকশ থেকে সঙ্গীতের প্রাথমিক শিক্ষা নেন। তিনি আফতাব-উন-নেসা কে বিয়ে করেন, যাকে তিনি সরলা নামে ডাকতেন। তিনি ১৯৫৭ সাল থেকে তার জন্মগ্রামের পাশে উজানধল গ্রামে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন।<ref name="দৈনিক সমকাল, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০০৯">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.samakal.com.bd/details.php?news=3&option=all&pub_no=100 |শিরোনাম=কিংবদন্তী শাহ আবদুল করিম |প্রকাশক=[[দৈনিক সমকাল]] |তারিখ=১২ সেপ্টেম্বর ২০০৯ |সংগ্রহের-তারিখ= |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160305183741/http://www.samakal.com.bd/details.php?news=3&option=all&pub_no=100 |আর্কাইভের-তারিখ=৫ মার্চ ২০১৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 
ভাটি অঞ্চলের মানুষের জীবনের সুখ প্রেম-ভালোবাসার পাশাপাশি তার গান কথা বলে সকল অন্যায়, অবিচার, কুসংস্কার আর সাম্প্রদায়িকতার বিরূদ্ধে। তিনি তার গানের অনুপ্রেরণা পেয়েছেন প্রখ্যাত বাউলসম্রাট ফকির [[লালন শাহ]], [[পুঞ্জু শাহ]] এবং [[দুদ্দু শাহ]] এর [[দর্শন]] থেকে। যদিও দারিদ্র তাকে বাধ্য করে কৃষিকাজে তার শ্রম ব্যয় করতে কিন্তু কোন কিছু তাকে গান সৃষ্টি করা থেকে বিরত রাখতে পারেনি। তিনি বাউলগানের দীক্ষা লাভ করেছেন [[সাধক রশীদ উদ্দীন]], [[শাহ ইব্রাহীম মাস্তান বকশ]] এর কাছ থেকে। তিনি শরীয়তী, মারফতি, দেহতত্ত্ব, গণসংগীতসহ বাউল গান এবং গানের অন্যান্য শাখার চর্চাও করেছেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.banglanews24.com/fullnews/bn/424677.html |শিরোনাম=গানের গুরু প্রাণের গুরু শাহ আব্দুল করিম |প্রকাশক=বাংলানিউজ |লেখক=নাসির উদ্দিন |তারিখ=১২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ |সংগ্রহের-তারিখ=২৩ মার্চ ২০১৬ |আর্কাইভের-তারিখ=১৪ নভেম্বর ২০১৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20151114201613/http://www.banglanews24.com/fullnews/bn/424677.html |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref>
 
== সঙ্গীত সাধনা ==