মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৩৯ নং লাইন:
}}
{{দেওবন্দি}}
'''মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী''' ('''হাফেজ্জী হুজুর''' নামেও পরিচিত; ১৮৯৫ – ৭ মে ১৯৮৭ খ্রিস্টাব্দ; ১৩১৩ – ৮ রমজান ১৪০৭ [[হিজরি]]) ছিলেন একজন [[বাংলাদেশী|বাংলাদেশি]] ইসলামি পণ্ডিত ও সুফিবাদী রাজনীতিবিদ। সারাজীবন আধ্যাত্মিক সাধনা, জ্ঞান চর্চা ও শিক্ষাবিস্তারে কাটানোর পর শেষ বয়সে তিনি [[রাজনীতি|রাজনীতিতে]] আগমণ করেন।{{Sfn|পাটওয়ারী|২০১৪|p=২৬০}} জীবন সায়াহ্নে তার রাজনীতিতে আগমণকে বাংলাদেশের ইসলামি রাজনীতির ইতিহাসে একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।{{Sfn|পাটওয়ারী|২০১৪|p=২৪১}} তিনি [[খিলাফত]] কায়েমের লক্ষ্যে সকলকে [[তওবা]] করার ডাক দিয়ে দুইটি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন এবং [[বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন]] নামে একটি রাজনৈতিক দল গঠন করেন। তিনি দলটির ১ম আমীর ছিলেন। তাকে তওবার রাজনীতির প্রবর্তক বলা হয়।<ref name="বাংলানিউজ২৪">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.banglanews24.com/islam/news/bd/391274.details|শিরোনাম=স্মরণ: হজরত হাফেজ্জী হুজুর (রহ.)|শেষাংশ=আতাউল্লাহ|প্রথমাংশ=কারী|তারিখ=৭ মে ২০১৫|কর্ম=বাংলানিউজ২৪.কম|সংগ্রহের-তারিখ=৩০ মে ২০২১}}</ref><ref name="জাফরুল্লাহ"/> তিনিই বাংলাদেশের প্রথম ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব যিনি রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।{{Sfn|ইসলাম|২০১৭|p=২৭৩}} [[হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ|এরশাদ]] বিরোধী আন্দোলনেও তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল এবং সেজন্য তিনি [[সম্মিলিত সংগ্রাম পরিষদ]] গঠন করেছিলেন। ১৯৭১ সালে তিনি [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ]]ের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jugantor.com/todays-paper/features/islam-and-life/28050/বেশিরভাগ-আলেম-মুক্তিযুদ্ধের-বন্ধু-ছিলেন|শিরোনাম=বেশিরভাগ আলেম মুক্তিযুদ্ধের বন্ধু ছিলেন|শেষাংশ=আসলাম|প্রথমাংশ=আসিফ|তারিখ=১৬ মার্চ ২০১৮|কর্ম=যুগান্তর|সংগ্রহের-তারিখ=৩০ মে ২০২১}}</ref> তাকে বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ [[দেওবন্দি]] আলেম বিবেচনা করা হয়।<ref name="এরশাদ হোসেন">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.kalerkantho.com/print-edition/islamic-life/2019/06/28/784777|শিরোনাম=আলেমদের জীবন ও কর্মের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি নেই!|শেষাংশ=এরশাদ হোসেন আজাদ|প্রথমাংশ=মো. আলী|তারিখ=২৮ জুন ২০১৯|কর্ম=কালের কণ্ঠ|সংগ্রহের-তারিখ=৩০ মে ২০২১}}</ref>
 
[[মাজাহির উলুম, সাহারানপুর]] ও [[দারুল উলুম দেওবন্দ]]ে শিক্ষা অর্জন করে দেশে ফিরে তিনি দেওবন্দের নকশায় [[জামিয়া হোসাইনিয়া আশরাফুল উলুম, বড় কাটরা|বড় কাটরা মাদ্রাসা]], [[জামিয়া কুরআনিয়া আরাবিয়া লালবাগ|লালবাগ মাদ্রাসা]], [[জামিয়া আরাবিয়া ইমদাদুল উলুম ফরিদাবাদ|ফরিদাবাদ মাদ্রাসা]], [[জামিয়া নূরিয়া ইসলামিয়া|মাদ্রাসায়ে নূরিয়া]] প্রতিষ্ঠা করেন।{{Sfn|আলম|২০১৪|p=১১৮}} কথিত আছে, হাজার হাজার [[হাফেজ|হাফেজী]] ও [[কওমি মাদ্রাসা]] প্রতিষ্ঠায় তার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভূমিকা ছিল।<ref name="এরশাদ হোসেন"/>