আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mst.Bornali Zaman (আলোচনা | অবদান)
বিষয়বস্তু যোগ করে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Mst.Bornali Zaman (আলোচনা | অবদান)
বিষয়বস্তু যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৭ নং লাইন:
''''আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত''' ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই আদালত সাধারণত [[গণহত্যা]], [[যুদ্ধাপরাধ]], [[মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ]] ইত্যাদি অপরাধের জন্য দায়ীদের অভিযুক্ত করে থাকে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=আন্তর্জাতিক অপরাধী আদালতের ওয়েবসাইট |ইউআরএল=http://www.icc-cpi.int/Menus/ICC/About+the+Court/# |সংগ্রহের-তারিখ=২ আগস্ট ২০১২ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://archive.is/20120802081720/http://www.icc-cpi.int/Menus/ICC/About+the+Court/# |আর্কাইভের-তারিখ=২ আগস্ট ২০১২ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 
১৯৯৭ সালের ১৭ জুলাই রোম নীতিমালা গৃহীত হয়। রোম নীতিমালা হল আন্তর্জাতিক ফৌজদারী আদালতের মূল ভিত্তি।এ নীতিমালা অনুযায়ী আন্তর্জাতিক আদালত গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।একটি অব্যর্থ প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৯৯৮ সালের ১৫ জুন থেকে ১৭ জুলাই পর্যন্ত ইতালির রোম নগরে সমগ্র বিশ্বের ১২০টি দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে একটি কুটনীতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় এবং ১২০-৭ ভোটের বিপূল ব্যবধানে আন্তর্জাতিক ফৌজদারী আদালত সংবিধি বা রোম সংবিধি গৃহীত হওয়ার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত প্রতিষ্ঠিত হয় তবে রোম নীতিমালা কার্যক্রম করতে ১২০টি দেশের স্বীকৃতির প্রয়োজন ছিল। ১২০ দেশের স্বীকৃতির পর ২০০২ সালে ১ জুলাই থেকে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত তার কার্যক্রম শুরু করে। [[নেদারল্যান্ডের]] [[হেগ]] শহর থকে এ আদালতের কার্যক্রম পরিচালিত হয়।হয়।আন্তর্জাতিক ফৌজদারী আদালত সংবিধি বা রোম সংবিধিতে মোট ১৩ টি অধ্যায় এবং ১২৮ টি অনুচ্ছেদ রয়েছে।
 
২০০৪ সালে আইসিসি প্রথমবারের মতো অপরাধের অভিযোগের তদন্তে নামে। ওই বছর গণপ্রজাতন্ত্রী কঙ্গোতে যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের তদন্ত শুরু করে সংস্থাটি। একই বছর মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা সংস্থাটিতে হস্তান্তর করা হয়। ২০০৭ সালে এর তদন্ত শুরু করা হয়।