সাজাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
{{সূত্র তালিকা}} যোগ
সত্য অপলাপ (আলোচনা | অবদান)
লিঙ্কের পরামর্শ: ৩টি লিঙ্ক যুক্ত করা হয়েছে।
১ নং লাইন:
'''সাজাহ বিনতে আল-হারিস ইবনে সোয়াইদ''' ({{lang-ar|سجاح بنت الحارث بن سويد}}) ছিলেন [[বনু তামিম]] গোত্রের এক নারী, যিনি নিজেকে নবি বলে ঘোষণা করেছিলেন। তার বাবা ছিলেন বনু তামিম গোত্রের অন্তর্গত এবং তার মা ছিলেন বনু তাঘলিব গোত্রের অন্তর্গত।<ref>Kister, M.J., The Struggle Against Musaylima and the Conquest of Yamama, p. 23</ref>
 
==ইতিহাস==
সাজাহ ছিলেন এক [[আরব]] [[খ্রিষ্টান]]। [[রিদ্দার যুদ্ধ|রিদ্দার যুদ্ধের]] সময় তিনি নিজেকে নবি বলে ঘোষণা করেন।<ref>E.J. Brill's first encyclopedia of Islam, 1913-1936 By M. Th. Houtsma, p665</ref>
 
সে চার হাজার লোককে একত্রে সমবেত করে [[মদিনা]] অভিমুখে রওয়ানা হয়। আরও কিছু লোকও তার সাথে যুক্ত হয়। যাত্রাপথে [[খালিদ বিন ওয়ালিদ|খালিদ বিন ওয়ালিদের]] কাছে [[তুলায়হা|তুলায়হার]] (আরেক স্বঘোষিত নবুয়াতের দাবিদার) পরাজিত হওয়ার খবর পেলে তিনি মদিনা আক্রমণের পরিকল্পনা থেকে বিরত হতে হয় তাকে।<ref>The Life of the Prophet Muhammad: Al-Sira Al-Nabawiyya By Ibn Kathir, Trevor Le Gassick, Muneer Fareed, pg. 36.</ref> এরপর, তিনি [[খালিদ বিন ওয়ালিদ|খালিদ বিন ওয়ালিদের]] হুমকি মোকাবেলা করার জন্য [[মুসাইলিমা]]র সাহায্য চান। তাদের মাঝে বোঝাপড়া সম্পন্ন হয় এবং তিনি [[মুসাইলিমা]]র সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। [[মুসাইলিমা]]ও তার মত নিজেকে নবি বলে ঘোষণা করেছিল। [[ইয়ামামার যুদ্ধ|ইয়ামামা]]র যুদ্ধে [[মুসাইলিমা]] মৃত্যুবরণ করার পর তিনি [[ইসলাম]] গ্রহণ করেন ও [[বসরা]]য় [[হিজরত]] করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি | শিরোনাম= মোরতাদ ও ভণ্ড নবীদের কবল হতে দ্বীনকে মুক্ত করেন প্রথম খলিফা
| ইউআরএল= https://m.dailyinqilab.com/article/14111/%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A6-%E0%A6%93-%E0%A6%AD%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1-%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%AC%E0%A6%B2-%E0%A6%B9%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A5%E0%A6%AE-%E0%A6%96%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AB%E0%A6%BE
|তারিখ= ১৬ এপ্রিল ২০১৬| সংগ্রহের-তারিখ= ৩০ মে ২০১৯ | সংবাদপত্র= ইনকিলাব}}</ref> সেখানে তিনি ৬৭৫ সালে মৃত্যুবরণ করেন।