আবদুল জব্বার (সাহিত্যিক): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
বানান সংশোধন (ARR) |
||
২০ নং লাইন:
== জীবনী==
আবদুল জব্বারের জন্ম [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] [[দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা জেলা|দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার]] সাতগাছিয়া থানার অন্তর্গত নোদাখালির এক দরিদ্র পরিবারের। পিতার নাম তজিমউদ্দিন মাতা উম্মেবানু। হতদরিদ্র পরিবারে জন্মানোর কারণে লেখাপড়ার সুযোগ তেমন পাননি। শৈশবেই পিতৃহারা হন তিনি। দারিদ্র্যের নিষ্পেষণে সারাটা জীবন কাটিয়ে দিয়েছেন। প্রথাগত পড়াশোনায় তাই বেশি দূর এগোতে পারেন নি। মামার আশ্রয়ে ষষ্ঠশ্রেণীতে পড়ার সময়ই উপার্জনের তাগিদে কলকাতার [[মেটিয়াবুরুজ|মেটিয়াবুরুজে]] যান দর্জির কাজ শিখতে। কিন্তু ভালো লাগেনি। তাই চলে গেলেন [[বজবজ|বজবজের]] বিড়লা জুট মিলে। সে কাজ ছেড়ে গেলেন [[হাওড়া|হাওড়ায়]] ঢালাই মিস্ত্রির কাজ শিখতে। ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে মাধ্যমিক পরীক্ষা দেন। কিন্তু উত্তীর্ণ হতে পারেন নি। <ref name = "ইলিশমারির চর">আবদুল জব্বার রচিত ইলিশমারির চর, ধ্রুবপদ প্রকাশিত ২০১৭ {{আইএসবিএন |978-98-4921-688-9}}</ref> তাই কখনো দর্জির কাজ, কখনো চটকলে, কখনো রাজমিস্ত্রির কাজ করে জীবনযাত্রা নির্বাহ করতে হয়েছে তাঁকে। কিন্তু এসবের মাঝেও
==সাহিত্যকর্ম==
যখন তিনি কলকাতায় মুসলিম সাহিত্য সমাজ ও বুদ্ধিমুক্তি আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব [[কাজী আবদুল ওদুদ | কাজী আবদুল ওদুদের]] সংস্পর্শে আসেন।
{{উক্তি | আমি মাটির মানুষ। আমি জমিতে নিড়েন দিয়েছি, নৌকায় করে মাছ ধরেছি, গাছে উঠে ডাব পেড়েছি, মাছের আঁশটে গন্ধ শুঁকে কেটেছে আমার দিন। সাধারণের অন্তরের ভাষা আমি বুঝি। আর বুঝি বলেই তাদের কথা লিখতে পেরেছি।}}
সাধারণ মানুষের জীবনের কথা নিপুণ ভাবে পাঠকের কাছে তুলে ধরায় অচিরেই সার্থক সাহিত্যিকরূপে স্বীকৃতি পান তিনি। কিছু দিন 'পয়গম' পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেন।
* ''অশান্ত ঝিলাম''
৪৪ নং লাইন:
==মৃত্যু==
আবদুল জব্বার ২০০৯ খ্রিস্টাব্দের ৩০ শে নভেম্বর প্রয়াত হন। প্রয়াণের ছয় দিন পূর্বে 'বনানী' নামের এক পত্রিকা গোষ্ঠীর পক্ষ থেকে তাঁকে
==তথ্যসূত্র==
|