সজনীকান্ত দাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন (ARR)
১২ নং লাইন:
}}
 
'''সজনীকান্ত দাস''' বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগের বাংলা সাহিত্য আন্দোলনের অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব। সাহিত্যের প্রায় সকল শাখায় তার অবাধ বিচরণ ছিল। [[শনিবারের চিঠি]] পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে তার প্রধান পরিচিতি<ref>অন্য যারা শনিবারের চিঠি'র সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন তাঁরাতারা হলেন [[যোগানন্দ দাস]], [[নীরদচন্দ্র চৌধুরী|নীরদ চৌধুরী]], [[পরিমল গোস্বামী]] প্রমুখ।</ref> হিসাবে তীব্র অথচ হাস্যরসাত্মক সমালোচনার মাধ্যমে তিনি সমকালীন সাহিত্য কর্মকাণ্ডে বিশেষ প্রাণসঞ্চার করছিলেন। ১৯৪৬তে প্রকাশিত সজনীকান্ত বিরচিত "বাঙ্গালা গদ্যের প্রথম যুগ" বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অন্যতম প্রধান সংযোজন।
 
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
২১ নং লাইন:
 
== সাহিত্যকর্ম ==
''শনিবারের চিঠি'' ছাড়াও তিনি [[বঙ্গশ্রী]], [[আনন্দবাজার পত্রিকা |শারদীয়া আনন্দবাজার পত্রিকা]], [[অলকা]], [[বঙ্গীয়-পরিষৎ-পত্রিকা]] প্রভৃতি পত্রিকা সম্পাদনা করেছেন। এছাড়াও [[চিত্রলেখা]], [[বিজলী]], [[যুগবাণী]], [[নূতন পত্রিকা]], [[যুগান্তর]] প্রভৃতি পত্রিকার প্রকাশনায় তার বড়ো ভূমিকা ছিলো। শনিবারের চিঠি’র জন্মলগ্ন থেকেই তিনি পত্রিকাটির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। মাঝে মাঝে সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তবে শনিবারের চিঠি’র সঙ্গেই সজনীকান্ত দাসের নাম ওতপ্রোত ; সজনীকান্তের শ্রেষ্ঠ কীর্তিই ''শনিবারের চিঠি''।
 
কবি হিসাবে তিনি আধুনিক ছিলেন এ কথা বলা যাবে না। তার কবিতার চারটি পঙ্‌ক্তি নিম্নরূপ: