মনিরুল খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বাংলাদেশী অধ্যাপক ও গবেষক
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Start
(কোনও পার্থক্য নেই)

১৯:৩০, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মনিরুল খান, প্রকৃত নাম মোহাম্মদ মনিরুল হাসান খান, যিনি এম. মনিরুল এইচ. খান নামেও পরিচিত, একজন বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞ এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক। তিনি সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগারের উপর ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেছেন। বাংলাদেশ টাইগার অ্যাকশন প্ল্যান-এর তিনিও একজন সহপ্রণেতা।[১] তাঁর বন্যপ্রাণী গবেষণার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি বাংলাদেশ সরকারের বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয় থেকে ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দে পুরস্কৃত হোন।[২]

কর্মজীবন

শিক্ষাজীবন

তিনি টাঙ্গাইলে বিন্দুবাসিনী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, এম. এম. আলি কলেজ থেকে এইচএসসি, এবং পরবর্তীতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন।[৩] ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দে তিনি কমনওয়েল্‌থ বৃত্তি নিয়ে সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগারের উপর ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রীলাভ করেন।

জন্ম ও ব্যক্তিজীবন

মনিরুল খান ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন টাঙ্গাইলে

পুরস্কার

বন্যপ্রাণী গবেষণা ও সংরক্ষণে অবদান রাখার জন্য তিনি ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রদানকৃত "Bangabandhu Award for Wildlife Conservation 2015" পুরস্কারে ভূষিত হোন।[২][৪]

লেখালেখি

নিজের গবেষিত বিষয়ে গবেষণা প্রবন্ধের পাশাপাশি বাংলা এবং ইংরেজি ভাষায় তাঁর বইও প্রকাশিত হয়েছে:

  • Tigers in the Mangroves (২০১১), আরণ্যক ফাউন্ডেশন
  • সুন্দরবনে বাঘের সন্ধানে (মার্চ ২০২১), প্রথমা প্রকাশন

গণমাধ্যমে প্রচার

BBC News তাঁর সুন্দরবনের বাঘ গবেষণাকে উপজীব্য করে ২০০৮-০৯-এর দিকে "Man-Eating Tigers of The Sundarbans" নামে একটি তথ্যচিত্র প্রকাশ করে।[৫]

তথ্যসূত্র

  1. Bangladesh Tiger action plan 2018-2027, BFIS e-Library, Bangladesh Forest Department
  2. Govt awards 4 for conserving wildlife, The Daily Star, ১২ জুলাই ২০১৫
  3. শিক্ষক প্রোফাইল, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
  4. JU professor Monirul gets Bangabandhu Award, BanglaNews24, 10 June 2015
  5. Man Eating Tigers of the Sundarbans, a review, by Abdullah Al Mamun, New Age, 07 April 2019

বহিঃসংযোগ