নারী ইমাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shihab1729 (আলোচনা | অবদান)
{{কাজ চলছে/উইকি লাভস উইমেন ২০২১}}
Shihab1729 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে/উইকি লাভস উইমেন ২০২১}}কোন পরিস্থিতিতে নারীরা ইমাম হিসেবে কাজ করতে পারে, অর্থাৎ সালাতে (জামাতে) একটি জামাতের নেতৃত্ব দিতে পারে সে বিষয়ে মুসলমানদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। ''<nowiki/>'[[অর্থোডক্স অবস্থান]]''' হল যে নারীরা নামাজের নেতৃত্ব দিতে পারবে না, যা সমাজে পুরুষ এবং নারীদের ভিন্ন ভিন্ন ভূমিকা গ্রহণকে সমর্থন করে। খুব অল্প সংখ্যক ইসলামী চিন্তাধারার প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে নারীরা [[তারাবীহ]] (রমজানের ঐচ্ছিক নামাজ) বা শুধুমাত্র নিকটাত্মীয়দের নিয়ে গঠিত জামাতের ইমামতি করতে পারবেন তা সমর্থন করে। সমাজের সকল ক্ষেত্রে নারীরা তাদের যোগ্যতায় নেতা, শিক্ষক, চিকিৎসক, আইনবিদ, এবং কর্তৃপক্ষ হিসাবে সাফল্যের সাথে কাজ করছেন তবে ইসলামী আইনে নারীদের কখনোই শিক্ষক, চিকিৎসক, আইনবিদ, মুফতি, প্রচারক বা ধর্মপ্রচারক হতে বাধা দেওয়া হয়নি। ইসলামী বিজ্ঞানে নারী শিক্ষক দিয়ে পুরুষদের শিক্ষা দেওয়ার দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে।
 
ঐতিহাসিকভাবে, কিছু সম্প্রদায় মহিলাদের ইমাম হিসাবে কাজ করার জন্য গ্রহণযোগ্য বলে মনে করেছে। এটি শুধুমাত্র ইসলামের কেন্দ্রস্থল আরবে নয়, বরং বর্তমান শতাব্দীতে চীনেও, যেখানে মহিলাদের মসজিদ গড়ে উঠেছিল। পশ্চিমা বিশ্ব এবং যৌনতার বিষয়গুলো পুনর্বিবেচনা করে একবিংশ শতাব্দীতে এ বিতর্ক পুনরায় উতত্থাপিত করা হয়েছে।