আখেরী চাহার শোম্বা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{মুহাম্মাদ পার্শ্বদণ্ড}}
{{মুহাম্মদ}}
 
'''আখেরী চাহার শোম্বা''' হলো [[ইসলাম]] ধর্মাবলম্বীদের পালিত অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি স্মারক দিবস।<ref name="প্রআ">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |তারিখ=১ জানুয়ারি ২০১৪ |শিরোনাম=আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা |ইউআরএল=http://www.prothomalo.com/bangladesh/article/112876/আজ-পবিত্র-আখেরি-চাহার-শোম্বা |সংবাদপত্র=দৈনিক প্রথমআলো |সংগ্রহের-তারিখ= ১০ ডিসেম্বর ২০১৫}}</ref> ''আখেরী চাহার শোম্বা'' একটি [[আরবী ভাষা|আরবী]] ও [[ফার্সি ভাষা|ফার্সি]] শব্দ-যুগল; এর আরবী অংশ ''আখেরী'', যার অর্থ “শেষ” এবং ফার্সি অংশ ''চাহার শোম্বা'', যার অর্থ “বুধবার”।<ref name="প্রআ"/><ref name="সিডা">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |তারিখ=১০ ডিসেম্বর ২০১৫ |শিরোনাম=আখেরী চাহার সোম্বা পালিত |সংবাদপত্র=দৈনিক সিলেটের ডাক}}</ref>
৬ নং লাইন:
১১ হিজরির শুরুতে রসূলুল্লাহ (স) গুরতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। ক্রমেই তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। তিনি এতটাই অসুস্থ হয়ে পড়েন যে, নামাজের ইমামতি পর্যন্ত করতে পারছিলেন না। ২৮ সফর বুধবার মহানবী (স) সুস্থ হয়ে ওঠেন। দিনটি ছিল সফর মাসের শেষ বুধবার।
 
এই দিন কিছুটা সুস্থবোধ করায় রসূলুল্লাহ (স) গোসল করেন এবং শেষবারের মত নামাজে ইমামতি করেন। মদীনাবাসী এই খবরে আনন্দ-খুশিতে আত্মহারা হয়ে গেলেন<ref name="ই১">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |তারিখ=৪ জানুয়ারি ২০১৩ |শিরোনাম=অবিস্মরণীয় আখেরী চাহার সোম্বা |ইউআরএল=http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDFfMDRfMTNfNF8yMl8xXzg1MDA= |সংবাদপত্র=দৈনিক ইত্তেফাক |সংগ্রহের-তারিখ= ১০ ডিসেম্বর ২০১৫}}</ref> এবং দলে দলে এসে নবী (স) কে একনজর দেখে গেলেন।<ref name="ইন" /> সকলে তাদের সাধ্যমতো দান-সাদকা করলেন, শুকরিয়া নামাজ আদায় ও দোয়া করলেন।<ref name="ই১" /> নবীর রোগমুক্তিতে তার অনুসারীরা এতটাই খুশি হয়েছিলেন যে, তাদের কেউ দাস মুক্ত করে দিলেন, কেউবা অর্থ বা উট দান করলেন;<ref name="ই১" /> যেমনঃ [[আবু বকর]] সিদ্দিক (রা) ৫ হাজার দিরহাম, [[ওমর ইবনুল খাত্তাব|উমর]] (রা)৭ হাজার দিরহাম, [[উসমান|ওসমান]] ১০ হাজার দিরহাম, [[আলী ইবনে আবু তালিব|আলী]] (রা) ৩ হাজার দিরহাম, আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা) ১০০ উট দান করেন।<ref name="ইন" />
 
উল্লেখ্য যে, ২৯ সফর তিনি আবার অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং তার মাত্র ১৩ দিন পর ১২ রবিউল আউয়াল ইহকাল ত্যাগ করেন মানবতার মুক্তিদূত হযরত মোহাম্মদ (সঃ) ।