'''খুলনা''' হলো বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে খুলনা বিভাগের দশটি জেলার বিভাগীয় সদর দপ্তর। এটি খুলনা বিভাগের কেন্দ্রীয় শহর। [[ঢাকা]] ও [[চট্টগ্রাম]] নগরের পরে এটি বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম নগর। এটি বাংলাদেশের বিভাগীয় শহরগুলার মধ্যে অন্যতম। খুলনা বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে [[রূপসা নদী|রূপসা]], [[ভৈরব]] এবং [[ময়ুর নদী]] বেষ্টিত নগর। বাংলাদেশের প্রাচীনতম এবং ব্যস্ততম নদী বন্দরগুলোর মধ্যে খুলনা অন্যতম। খুলনা বাংলাদেশের অন্যতম শিল্প ও বাণিজ্যিক এলাকা হওয়ায় খুলনাকে শিল্প নগরী হিসেবে ডাকা হয়। খুলনা নগরেরশহর দক্ষিণ-পূর্বথেকে দিকে৪৮ কি.মি. দূরে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সমুদ্র বন্দর [[মংলা]] সমুদ্র বন্দর অবস্থিত বিধায় খুলনাকে চট্টগ্রামের পর ২য় বৃহত্তম বন্দর নগরীও বলা হয়ে থাকে।ইউনেস্কোথাকে। ইউনেস্কো স্বীকৃতি প্রাপ্ত পৃথিবীর সর্ব বৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন [[সুন্দরবন]] খুলনা জেলার দক্ষিণাংশে অবস্থিত বঙ্গোপসাগরের তীরে অবস্থিত।এইজন্যঅবস্থিত। খুলনাকে সুন্দরবনের প্রবেশদ্বার বলা হয়।<ref name="marshall">{{বই উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://books.google.com.bd/books?id=5ZBaVhmRvCkC&pg=PA491&dq=Khulna&hl=en&sa=X&ei=CBurUsrmMsLarAen5YGADA&ved=0CD0Q6AEwAw#v=onepage&q=Khulna&f=false | শিরোনাম=World and Its Peoples: Eastern and Southern Asia | প্রকাশক=Marshall Cavendish | লেখক=Marshall Cavendish Corporation | বছর=2007 | পাতাসমূহ=491 | আইএসবিএন=9780761476313}}</ref><ref name="Girard">{{বই উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://books.google.com.bd/books?id=sTPgcYrVulAC&pg=PA297&dq=Khulna+history&hl=en&sa=X&ei=xiqrUsPUHM2ErgfBmYHoCw&ved=0CCsQ6AEwAA#v=onepage&q=Khulna%20history&f=false | শিরোনাম=The Human Sustainable City: Challenges and Perspectives from the Habitat Agenda | প্রকাশক=Ashgate Publishing, Ltd | লেখক=Girard, Luigi Fusco | বছর=2003 | পাতাসমূহ=298 | আইএসবিএন=9780754609452}}</ref> রাজধানী ঢাকা থেকে খুলনা শহরের দূরত্ব সড়কপথে ৩৩৩ কি.মি.। রাজধানীসহ দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সংগে স্থলপথ, আকাশপথ, জলপথ ব্যবহার করা যায়। ১৮৮৪ সালে কলকাতা থেকে খুলনা পর্যন্ত রেলওয়ে পরিসেবা চালু করা হয় যা ছিল খুলনার প্রথম রেলওয়ে, এই রেলপথ টি [[খুলনা জংশন রেলওয়ে স্টেশন]]-এর মাধ্যমে খুলনায় প্রবেশ করে। ১৯১২ সালে থেকে অত্র অঞ্চলে থেকে নদীপথে স্টিমার চলাচল শুরু হয় হয়।
