ইসমাইল খালেদি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৩৪ নং লাইন:
ইসমাইল খালেদি ১৯৭১ সালে ইসরাইলের হাইফা <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://forward.com/news/133327/ishmael-khaldi-a-bedouin-a-muslim-and-an-unlikely/|শিরোনাম=Ishmael Khaldi: A Bedouin, a Muslim And an Unlikely Israeli Diplomat|শেষাংশ=SEIDlER-FEllER|প্রথমাংশ=SHUlAMIT|ওয়েবসাইট=The Forward|ভাষা=en-US|সংগ্রহের-তারিখ=2020-10-12}}</ref>শহরের নিকটবর্তী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন । তিনি এগারো ভাইবোনের মধ্যে তৃতীয় । তিনি ৮ বছর বয়স পর্যন্ত বেদুইন তাবুতে থাকতেন । ইসরাইলের হাইফা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি এবং তেলআবিব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন খালেদি।
== রাজনৈতিক জীবন ==
ক্ষমতাসীন লিকুদ পার্টির আস্থাভাজন এ আরব বেদুইন ২০০৪ সাল থেকে ইসরাইলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ পান। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকো কনসোলেট এবং যুক্তরাজ্যের ইসরাইলি দূতাবাসেও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন ইসমাইল
ইসমাইল খালেদি আরব বেদুইনদের অধিকার আন্দোলনে বরাবরই সরব ছিলেন। ২০১৭ সালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেয়া পোস্টে তিনি বলেন, আরব বেদুইনদের তাদের অধিকার আদায়ে আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে। প্রয়োজনে ইসরাইলে বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে যাওয়া উচিৎ।
ইসমাইল খালেদি অত্যন্ত সৎ সাহসী এবং প্রতিবাদী একজন মানুষ। একজন কূটনীতিক হয়েও তার দেশের দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে কথা বলতে পিছ পা হননি ইসমাইল খালেদি।
৪৭ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭১-এ জন্ম]]
__FORCETOC__
|