শতপথ ব্রাহ্মণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta15)
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৯ নং লাইন:
এই ধর্মগ্রন্থের প্রধান আকর্ষণীয় দিকগুলির একটি হল এর পৌরাণিক অংশ। এখানে সৃষ্টি-সংক্রান্ত পুরাণকথা ও [[শ্রদ্ধাদেব মনু#মহাপ্রলয়|মনুর প্রলয়ের]] উল্লেখ আছে।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=A Survey of Hinduism|লেখক= Klaus K. Klostermaier|লেখক-সংযোগ=Klaus Klostermaier|প্রকাশক=SUNY Press|বছর=2007|আইএসবিএন=0-7914-7082-2 |পাতা=97 |ইউআরএল=http://books.google.co.in/books?id=E_6-JbUiHB4C&pg=PA97&lpg=PA97&dq=the+great+flood+in+Hinduism&source=bl&ots=FgjVIGJ4I_&sig=w0AjLPuc9f-6QDQe7oro4ylibZs&hl=en&ei=8QWzTceHHIjTrQeJ7rjIDQ&sa=X&oi=book_result&ct=result&resnum=9&ved=0CFwQ6AEwCA#v=onepage&q=the%20great%20flood%20in%20Hinduism&f=false |সূত্র= }}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Encyclopaedia of Hinduism: T-Z, Volume 5|লেখক=Sunil Sehgal|প্রকাশক=Sarup & Sons|বছর=1999|আইএসবিএন=81-7625-064-3 |পাতা=401 |ইউআরএল=http://books.google.co.in/books?id=zWG64bgtf3sC&pg=PA401&dq=Noah%27s+Ark+in+Hinduism&hl=en&ei=sQqzTeeRINCxrAe4h9zIDQ&sa=X&oi=book_result&ct=result&resnum=2&ved=0CDgQ6AEwAQ#v=onepage&q=Noah%27s%20Ark%20in%20Hinduism&f=false |সূত্র= }}</ref> এই সৃষ্টি-সংক্রান্ত পুরাণকথার সঙ্গে অন্যান্য সৃষ্টি-সংক্রান্ত পুরাণের অনেক সাদৃশ্য আছে। যেমন, প্রাগৈতিহাসিক বন্যা ([[বাইবেল|বাইবেলে]] যেমন পাওয়া যায়), আলো ও অন্ধকারের প্রসার, ভালো ও মন্দের বিভাজন এবং সময়ের ব্যাখ্যা। শতপথ ব্রাহ্মণে যজ্ঞবেদী নির্মাণ, যজ্ঞের উপকরণ, যজ্ঞে মন্ত্রোচ্চারণ ও [[সোমরস]] প্রস্তুতকরণের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের প্রতীকী ব্যাখ্যার একটি বিস্তারিত বিবরণ পাওয়া যায়।
 
মধ্যণ্ডিন শাখার ১৪টি খণ্ডকে দুটি প্রধান অংশে ভাগ করা যায়। প্রথন নয়টি বই [[যজুর্বেদ]] সংহিতার প্রথম ১৮টি খণ্ডের পুথিগত টীকা দিয়েছে। এই টীকা স্থানে স্থানে পংক্তিপঙ্‌ক্তি ধরে ধরে দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী পাঁচটি বই অনুষ্ঠানে ব্যবহৃত নতুনতর দ্রব্য ও অন্যান্য দ্রব্যের বর্ণনা বর্ণনা দিয়েছে। ১৪শ এবং শেষ খণ্ডটি [[বৃহদারণ্যক উপনিষদ্‌]] নামে খ্যাত।
 
[[মধ্যণ্ডিন শাখা|মধ্যণ্ডিন শাখার]] শতপথ ব্রাহ্মণটিকে ১৯শ শতাব্দীর শেষ ভাগে জুলিয়াস এগলিং ইংরেজিতে অনুবাদ করেন। এটি [[সেক্রেড বুকস অফ দি ইস্ট]] গ্রন্থমালায় পাঁচ খণ্ডে প্রকাশিত হয়। [[কান্ব শাখা|কান্ব শাখার]] শতপথ ব্রাহ্মণ উইলিয়াম ক্যালান্ড তিন খণ্ডে ইংরেজিতে অনুবাদ করেছিলেন।