সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
I changed into kuldeep yadav
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
MdsShakil (আলোচনা | অবদান)
42.110.136.230-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Ts12rAc-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৮ নং লাইন:
 
== কর্ম জীবন ==
কলেজ ত্যাগ করার পর যাদবচন্দ্র [[বর্ধমান]] কমিশনারের অফিসে অল্প-মাইনের কেরানির চাকরির ব্যবস্থা করে দেন। এরপর তিনি চাকরি ছেড়ে অনুজ [[বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়|বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের]] পরামর্শে [[প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়|প্রেসিডেন্সি কলেজে]] আইনবিভাগে ভর্তি হন, কিন্তু পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ হন। কিছুদিন পরে যাদবচন্দ্র মাসে তার জন্য আড়াইশো টাকা মাইনের [[হুগলী জেলা|হুগলী জেলার]] আয়কর বিভাগের পর্যবেক্ষকের চাকরির ব্যবস্থা করে দেন, কিন্তু কয়েক বছর পর পদটি বিলুপ্ত হয়ে যায়। ১৮৬৪ খ্রিষ্টাব্দে সঞ্জীবচন্দ্র ''[[S:en:Bengal Ryots: Their Rights and Liabilities|বেঙ্গল রায়টস:দেয়ার রাইটস অ্যান্ড লায়াবিলিটিজ]]'' নামক একটি ইংরেজি প্রবন্ধ রচনা করেন। বইটি ইংরেজ শাসকমহলে এতটাই প্রভাব বিস্তার করল যে, সঞ্জীবচন্দ্রকে [[কৃষ্ণনগর|কৃষ্ণনগরের]] ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটের পদ দেওয়া হল। এরপর তিনি [[পালামৌ জেলা|পালামৌ]], [[যশোর জেলা|যশোর]], [[আলিপুর]] হয়ে [[পাবনা|পাবনায়]] বদলি হন। সেখানে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হওয়ার কারণে তার ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটের চাকরি যায়। কিন্তু সরকার তাকে স্পেশাল সাব রেজিস্ট্রারের পদে নিযুক্ত করলে [[বারাসত]], [[হুগলী জেলা|হুগলী]], [[বর্ধমান]] ও [[যশোর জেলা|যশোরে]] তার বদলি হয়। [[যশোর জেলা|যশোরের]] ম্যাজিস্ট্রেট বার্টনের সঙ্গে মনোমালিন্যের কারণে সঞ্জীবচন্দ্র চাকরিতে ইস্তফা দেন।<ref name=":0" />
কলেজ ত্যাগ করার পর kuldeep yadav
 
[[বর্ধমান]] কমিশনারের অফিসে অল্প-মাইনের কেরানির চাকরির ব্যবস্থা করে দেন। এরপর তিনি চাকরি ছেড়ে অনুজ [[বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়|বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের]] পরামর্শে [[প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়|প্রেসিডেন্সি কলেজে]] আইনবিভাগে ভর্তি হন, কিন্তু পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ হন। কিছুদিন পরে যাদবচন্দ্র মাসে তার জন্য আড়াইশো টাকা মাইনের [[হুগলী জেলা|হুগলী জেলার]] আয়কর বিভাগের পর্যবেক্ষকের চাকরির ব্যবস্থা করে দেন, কিন্তু কয়েক বছর পর পদটি বিলুপ্ত হয়ে যায়। ১৮৬৪ খ্রিষ্টাব্দে সঞ্জীবচন্দ্র ''[[S:en:Bengal Ryots: Their Rights and Liabilities|বেঙ্গল রায়টস:দেয়ার রাইটস অ্যান্ড লায়াবিলিটিজ]]'' নামক একটি ইংরেজি প্রবন্ধ রচনা করেন। বইটি ইংরেজ শাসকমহলে এতটাই প্রভাব বিস্তার করল যে, সঞ্জীবচন্দ্রকে [[কৃষ্ণনগর|কৃষ্ণনগরের]] ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটের পদ দেওয়া হল। এরপর তিনি [[পালামৌ জেলা|পালামৌ]], [[যশোর জেলা|যশোর]], [[আলিপুর]] হয়ে [[পাবনা|পাবনায়]] বদলি হন। সেখানে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হওয়ার কারণে তার ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটের চাকরি যায়। কিন্তু সরকার তাকে স্পেশাল সাব রেজিস্ট্রারের পদে নিযুক্ত করলে [[বারাসত]], [[হুগলী জেলা|হুগলী]], [[বর্ধমান]] ও [[যশোর জেলা|যশোরে]] তার বদলি হয়। [[যশোর জেলা|যশোরের]] ম্যাজিস্ট্রেট বার্টনের সঙ্গে মনোমালিন্যের কারণে সঞ্জীবচন্দ্র চাকরিতে ইস্তফা দেন।<ref name=":0" />
 
== সাহিত্য কর্ম ==