মানি লন্ডারিং: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8 |
Morsidul Alam (আলোচনা | অবদান) →বাংলাদেশ: বানান শুদ্ধ করা :"বেক্তি" থেকে "ব্যক্তি" ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
২২ নং লাইন:
=== বাংলাদেশ ===
[[বাংলাদেশ সরকার]] ২০০২ সালে মানি লন্ডারিং আইন প্রণয়ন ও প্রবর্তন করে যার নাম "মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০০২ "। পরবর্তীতে, বাংলাদেশে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ সংক্রান্ত বিদ্যমান আইন ও অধ্যাদেশ রহিত করে "মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২" নামে নতুন একটি আইন পাশ হয়। যেহেতু মানি লন্ডারিং কার্যক্রমে [[মুদ্রা পাচার]] জড়িত এবং এতে ব্যাংকসমূহের সহায়তা প্রয়োজন, তাই এই আইন প্রয়োগের দায়িত্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংক অর্থাৎ [[বাংলাদেশ ব্যাংক|বাংলাদেশ ব্যাংককে]] দেয়া হয়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.bangladesh-bank.org/mediaroom/circulars/aml/may1802aml01e.pdf |শিরোনাম=www.bangladesh-bank.org |সংগ্রহের-তারিখ=১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯ |আর্কাইভের-তারিখ=১ জুন ২০১০ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20100601191149/http://www.bangladesh-bank.org/mediaroom/circulars/aml/may1802aml01e.pdf |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref> উক্ত আইনে ২৮টি সম্পৃক্ত অপরাধের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। আর্থ ও সম্পত্তি অর্জন বা স্থানান্তরের উদ্দেশে উল্লেখিত সম্পৃক্ত অপরাধ সংগঠন বা এর সাথে জড়িত কার্যক্রম মানিলন্ডারিং হিসেবে বিবেচিত হয়। এই আইনে প্রদত্ত ক্ষমতা ও কার্যাবলী সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে [[বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট]] নামে একটি পৃথক কেন্দ্রীয় সংস্থা প্রতিষ্ঠা করা হয় যেটি বাংলাদেশ ব্যাংক দ্বারা পরিচালিত হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://bdlaws.minlaw.gov.bd/act-1088/section-41820.html|শিরোনাম=মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ {{!}} ২৪। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (BFIU) প্রতিষ্ঠা|ওয়েবসাইট=bdlaws.minlaw.gov.bd|সংগ্রহের-তারিখ=2020-06-14}}</ref> উক্ত আইনে, মানিলন্ডারিং অপরাধের শাস্তি রাখা হয়েছে; (১)
=== ভারত ===
|