সঙ্গীত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
MdsShakil (আলোচনা | অবদান)
103.77.16.50-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Cupper52-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{সূত্র উন্নতি}}
১। উদার (অনেকে মন্ত্র বলে ) ২ । মুদারা (অনেকে মধ্যম বলে ) ৩। তারা উদার , মুদারা ,তারা চেনার সহজ উপাই হচ্ছে । সি বা সা হতে বাম দিকের স্বর গুলোই উদার স্বর ।স্বরলিপি লেখার ক্ষেত্রে উদার স্বর গুলোর নিচে একটি হসন্ত ( ্ ) যুক্ত থাকে যেমন স্ র্ মুদার – আপনার সা হতে নি পর্যন্ত মুদার স্বর । অনেক গুণীজন সহজে বোঝানোর জন্য বলে থাকে আপনার সা হতে সা পর্যন্ত মুদার স্বর ।মুদারার স্বর গুলোতে কোন চিহ্ন থাকেনা । উপরের র্স থেকে ডানের স্বর গুলো হলে তারা । তারা স্বর গুলোতে একটি রেফ ( র্স ) চিহ্ন থাকে । লক্ষনীয় ভারতের কোন কোন প্রদেশে রেফ ও হসন্ত চিহ্নের পরিবর্তে ০ চিহ্ন ব্যবহার করে থাকে । এই উদার মুদারা , তারা এর সমষ্টি হল হারমোনিয়ামের অঞ্চল । সুর কাকে বলে ? স্বরের সঙ্গে আ-কার , ই-কার যুক্ত করে গাওয়াকে সুর বলে । সপ্তকের ক্ষেতসংগীত'''সংগীত''' দ্বারা গীত, বাদ্য, [[নৃত্য]] এই তিনটি বিষয়ের সমাবেশকে উল্লেখ করা হয়।<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=সহজ পদ্ধতির বাঁশী শিক্ষা|শেষাংশ=মৃণাল দাশ গুপ্ত|প্রথমাংশ=|বছর=২০১৩|প্রকাশক=অশোক ধর, গণেশ এন্ড কোং, ৯৮ হাজারী লেইন, চট্টগ্রাম|অবস্থান=চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ|পাতাসমূহ=১০|আইএসবিএন=}}</ref> গীত এক ধরনের শ্রবণযোগ্য [[কলা (বিষয়)|কলা]] যা সুসংবদ্ধ [[শব্দ]] ও নৈশব্দের সমন্বয়ে [[মানুষ|মানব]] চিত্তে বিনোদন সৃষ্টি করতে সক্ষম। স্বর ও ধ্বনির সমন্বয়ে গীতের সৃষ্টি। এই ধ্বনি হতে পারে [[মানুষ|মানুষের]] কণ্ঠ নিঃসৃত ধ্বনি, হতে পারে যন্ত্রোৎপাদিত শব্দ অথবা উভয়ের সংমিশ্রণ। কিন্তু সকল ক্ষেত্রে সুর ধ্বনির প্রধান বাহন। সুর ছাড়াও অন্য যে অনুষঙ্গ সঙ্গীতের নিয়ামক তা হলো [[তাল]]।
'''সংগীত সম্পর্কীয় কিছু জানা-অজানা প্রশ্নোওর................
প্রশ্ন ১ . সংগীত কাকে বলে ? কত প্রকার কি কি ?
এক কথায় গীত , বাদ্য ও নৃত্যর সমষ্টিকে শাস্ত্রমতে সংগীত বলে । কিন্তু গীত , বাদ্য ও নৃত্য আলাদা আলাদা এক একটি কলা বা বিদ্যা ।
সংগীত সাধারণত দুই প্রকার । ১. উচ্চাঙ্গ বা মার্গ সংগীত । (রাগ , খেয়াল , ধুন ইত্যাদি সংগীত কে উচ্চাঙ্গ বা মার্গ সঙ্গীত বলে । ২. লঘু সংগীত বা দেশীও সংগীত হালকা অঙ্গের গান আধুনিক ,পল্লিগীতি ভাটিয়ালী ইত্যাদি গান গুলো লঘু সংগীতের নামে পরিচিত । দৃষ্টি আকর্ষণ –ব্যান্ড , হিপহপ এই ধরনের গান গুলো আমাদের দেশীও না হলেও লঘু সংগীতের অন্তর্ভুক্ত।
প্রশ্ন ২. সংগীত শাস্ত্র কাকে বলে ? কত প্রকার কি কি ?
যে সকল গ্রন্থ পড়ে সংগীতের বিষয় সমুহে জ্ঞান লাভ করা যায় । সে সকল গ্রন্থ গুলোকে সঙ্গীত শাস্ত্র বলে ।
সঙ্গীত শাস্ত্র সাধারণত তিন প্রকারের হয়ে থাকে । ১. গীত ধায্য (উচ্চাঙ্গ , লঘু সঙ্গীত সম্পর্কিত গ্রন্থ । ) ২. বাদ্য ধায্য ( বাদ্যযন্ত্র সম্পর্কিত গ্রন্থ ) ৩. নিত্য ধায্য ( নিত্য সম্পর্কিত গ্রন্থ )
প্রশ্ন ৩. গীত কাকে বলে ?
বাদ্য যন্ত্র বিহীন শুধু কণ্ঠের সাহায্যে শ্রুতি মধুর ভাবে পরিবেশন করা কে গীত বলে । গীত নানা প্রকারের হয়ে থাকে ধ্রুপদ , খেয়াল , ঠুমরী , ভাটিয়ালী ইত্যাদি । আমাদের সংস্কৃতি জুড়ে বিয়ে সহ নানা অনুষ্ঠানে এক ধরনের গীতের প্রচলন ছিল ।
প্রশ্ন ৪. অচল স্বর কাকে বলে ?
সপ্তকের সা ও পা কে অচল স্বর বলে । কারন এই দুটি স্বরের কোন কোমল বা কড়ি স্বর নেই । মা এর কোমল স্বর (ক্ষ) তিব্র বা কড়ি অথবা মধ্যম নামে পরিচিত
প্রশ্ন৫:সপ্তক কাকে বলে ? কত প্রকার কি কি ?
সাতটি স্বর সা রে গা মা পা ধা নি এই সাতটি স্বরের একত্রিত নাম হলো সপ্তক ।তবে শুদ্ধ স্বর ৭ টি ও কোমল স্বর ৫ টি মোট ১২ টি স্বরের সমষ্টি হলো সপ্তক । কোমল স্বর গুলো শুদ্ধ স্বরের নাম নেই কিন্তু অবস্থান নেই না
সপ্তক তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে । ১। উদার (অনেকে মন্ত্র বলে ) ২ মুদারা (অনেকে মধ্যম বলে ) ৩। তারা উদার , মুদারা ,তারা চেনার সহজ উপাই হচ্ছে । সি বা সা হতে বাম দিকের স্বর গুলোই উদার স্বর ।স্বরলিপি লেখার ক্ষেত্রে উদার স্বর গুলোর নিচে একটি হসন্ত ( ্ ) যুক্ত থাকে যেমন স্ র্ মুদার – আপনার সা হতে নি পর্যন্ত মুদার স্বর । অনেক গুণীজন সহজে বোঝানোর জন্য বলে থাকে আপনার সা হতে সা পর্যন্ত মুদার স্বর ।মুদারার স্বর গুলোতে কোন চিহ্ন থাকেনা ।
উপরের র্স থেকে ডানের স্বর গুলো হলে তারা । তারা স্বর গুলোতে একটি রেফ ( র্স ) চিহ্ন থাকে । লক্ষনীয় ভারতের কোন কোন প্রদেশে রেফ ও হসন্ত চিহ্নের পরিবর্তে ০ চিহ্ন ব্যবহার করে থাকে । সপ্তকের শাস্ত্রীয় নাম ও রূপ ।শুদ্ধ ও কোমল স্বরের পরিচয় । শুদ্ধ স্বর সা এর শাস্ত্রীয় নাম হলো ষড়জ বা স্বরোজ । এর কোন কোমল রূপ হয়না । শুদ্ধ স্বর র এর শাস্ত্রীয় নাম হলো রেখাব বা ঋষভ । এর কোমল রূপ ঋ শুদ্ধ স্বর গ এর শাস্ত্রীয় নাম হলো গান্ধার । এর কোমল রূপ জ্ঞ ।
শুদ্ধ স্বর ম এর শাস্ত্রীয় নাম হলো তিব্র বা মধ্যম । এর কোমল (কড়ি) রূপ হ্ম । শুদ্ধ স্বর প এর শাস্ত্রীয় নাম হলো পঞ্চম । এর কোমল রূপ নেই । শুদ্ধ স্বর ধ এর শাস্ত্রীয় নাম হলো ধৈবত । এর কোমল রূপ দ । শুদ্ধ স্বর ন এর শাস্ত্রীয় নাম হলো নিষাদ বা নিখাদ । এর কোমল রূপ ণ । তাহলে বোঝা গেল , শুদ্ধ স্বর ৭ টি ও কোমল স্বর ৫ টি মোট ১২ টি স্বরের সমষ্টি হলো সপ্তক ।
কোমল স্বর গুলো শুদ্ধ স্বরের নাম গ্রহন করে কিন্তু অবস্থান ও রূপ গ্রহন করেনা । এবং সপ্তকের সা ও পা কে অচল স্বর বলে । কারন এই দুটি স্বরের কোন কোমল বা কড়ি স্বর নেই । সংগীতের স্বর কয়টি ও কি কি ? সংগীতের শুদ্ধ স্বর ৭ টি ও কোমল স্বর ৫ টি মোট ১২ টি স্বর যথা- সা রে (ঋ ) গা (জ্ঞ ) মা (হ্ম )পা ধা (দ) নি (ণ) তবে সাধারনভাবে আমরা সংগীত সাতটি স্বর বলে থাকি । আরোহী ও অবরোহী কাকে বলে ? ক্রমাশানুযায়ী স হতে নি পর্যন্ত উপর দিকে যাওয়া কে আরোহী বলে । এবং উপর থেকে নিচে নেমে আসা কে অবরোহী বলে ।
প্রশ্ন৬:হারমোনিয়ামের অঞ্চল কাকে বলে ?
১। উদার (অনেকে মন্ত্র বলে ) ২ । মুদারা (অনেকে মধ্যম বলে ) ৩। তারা উদার , মুদারা ,তারা চেনার সহজ উপাই হচ্ছে । সি বা সা হতে বাম দিকের স্বর গুলোই উদার স্বর ।স্বরলিপি লেখার ক্ষেত্রে উদার স্বর গুলোর নিচে একটি হসন্ত ( ্ ) যুক্ত থাকে যেমন স্ র্ মুদার – আপনার সা হতে নি পর্যন্ত মুদার স্বর । অনেক গুণীজন সহজে বোঝানোর জন্য বলে থাকে আপনার সা হতে সা পর্যন্ত মুদার স্বর ।মুদারার স্বর গুলোতে কোন চিহ্ন থাকেনা । উপরের র্স থেকে ডানের স্বর গুলো হলে তারা । তারা স্বর গুলোতে একটি রেফ ( র্স ) চিহ্ন থাকে । লক্ষনীয় ভারতের কোন কোন প্রদেশে রেফ ও হসন্ত চিহ্নের পরিবর্তে ০ চিহ্ন ব্যবহার করে থাকে । এই উদার মুদারা , তারা এর সমষ্টি হল হারমোনিয়ামের অঞ্চল । সুর কাকে বলে ? স্বরের সঙ্গে আ-কার , ই-কার যুক্ত করে গাওয়াকে সুর বলে । সপ্তকের ক্ষেতসংগীত''' দ্বারা গীত, বাদ্য, [[নৃত্য]] এই তিনটি বিষয়ের সমাবেশকে উল্লেখ করা হয়।<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=সহজ পদ্ধতির বাঁশী শিক্ষা|শেষাংশ=মৃণাল দাশ গুপ্ত|প্রথমাংশ=|বছর=২০১৩|প্রকাশক=অশোক ধর, গণেশ এন্ড কোং, ৯৮ হাজারী লেইন, চট্টগ্রাম|অবস্থান=চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ|পাতাসমূহ=১০|আইএসবিএন=}}</ref> গীত এক ধরনের শ্রবণযোগ্য [[কলা (বিষয়)|কলা]] যা সুসংবদ্ধ [[শব্দ]] ও নৈশব্দের সমন্বয়ে [[মানুষ|মানব]] চিত্তে বিনোদন সৃষ্টি করতে সক্ষম। স্বর ও ধ্বনির সমন্বয়ে গীতের সৃষ্টি। এই ধ্বনি হতে পারে [[মানুষ|মানুষের]] কণ্ঠ নিঃসৃত ধ্বনি, হতে পারে যন্ত্রোৎপাদিত শব্দ অথবা উভয়ের সংমিশ্রণ। কিন্তু সকল ক্ষেত্রে সুর ধ্বনির প্রধান বাহন। সুর ছাড়াও অন্য যে অনুষঙ্গ সঙ্গীতের নিয়ামক তা হলো [[তাল]]।
 
অর্থযুক্ত কথা, সুর ও তালের সমন্বয়ে গীত প্রকাশিত হয়।<ref name=":0" /> সুর ও তালের মিলিত ভাব এ বাদ্য প্রকাশিত হয়।<ref name=":0" /> ছন্দের সাথে দেহ ভঙ্গিমার সাহায্যে নৃত্য গঠিত ।<ref name=":0" />