গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
লিংক |
অ রোবট যোগ করছে: br:Inizi Galapagos; cosmetic changes |
||
১ নং লাইন:
{{Infobox World Heritage Site
| WHS = গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ
| Image = [[
| State Party = {{ECU}}
| Type = প্রাকৃতিক
২০ নং লাইন:
নৌচালনার জন্য এই দ্বীপের প্রথম নিখুঁত মানচিত্র প্রণয়ন করেছিলেন বাকানিয়ার [[অ্যামব্রোস কাউলি]], [[১৬৮৪]] সালে। তিনি দ্বীপপুঞ্জের বিভিন্ন দ্বীপের নাম রেখেছিলেন তার সহযোগী জলদস্যুদের নামে। তার নৌভ্রমণে যেসব ইংরেজ অভিজাত লোকেরা সাহায্য করেছিল তাদের নামেও কয়েকটি দ্বীপের নাম রেখেছিলেন অবশ্য। বর্তমানে ইকুয়েডর সরকার প্রায় সবগুলো দ্বীপেরই আলাদা স্পেনীয় নাম দিয়েছে। দাপ্তরিক ও সরকারী কাজে স্পেনীয় নাম ব্যবহার করা হলেও অনেকে এখনও এগুলোকে পূর্বতন ইংরেজি নামে ডাকে। প্রধানত বাস্তুতান্ত্রিক গবেষকদের ইংরেজি নাম ব্যবহার করতে দেখা যায়। চার্লস ডারউইনের তার বিগল যাত্রায় যেসব দ্বীপে গিয়েছিলেন সেগুলোর ইংরেজি নাম আরও বেশি প্রচলিত।
[[
== ইতিহাস ==
[[এইচএমএস বিগ্লের দ্বিতীয় সমুদ্রযাত্রা|দ্বিতীয় অভিযানের]] সময় [[এইচএমএস বিগ্ল]] এই দ্বীপে এসেছিল ক্যাপ্টেন ফিৎজরয়ের নেতৃত্বে। তারা দ্বীপে এসে পৌঁছেছিল [[১৮৩৫]] সালের [[১৫ই সেপ্টেম্বর]], মূল উদ্দেশ্য ছিল কিছু জরিপ পরিচালনা। ক্যাপ্টেন ফিৎজরয় ও তার তরুণ সঙ্গী জাহাজের প্রকৃতিবিদ চার্লস ডারউইন মূলত চারটি দ্বীপে বিস্তারিত বৈজ্ঞানিক গবেষণা ও ভূতাত্ত্বিক জরিপ পরিচালনা করেছিলেন। দ্বীপ চারটি হল চ্যাথাম, চার্লস, অ্যালবেমার্ল এবং জেমস আইল্যান্ড। কাজ শেষে [[২০শে অক্টোবর]] তারা দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে গিয়েছিলেন তাদের বিশ্বভ্রমণ শেষ করার জন্য। এই দ্বীপে এসেই ডারউইন লক্ষ্য করেছিলেন এখানকার মকিংবার্ডগুলো একেক দ্বীপে একেক রকম। বর্তশানে এই পাখিগুলোকে [[ডারউইনের ফিঞ্চ]] বলা হয়, যদিও সে সময় ডারউইন মনে করেছিলেন এদের সাথে কোন গভীর সম্পর্ক নেই এবং দ্বীপ অনুযায়ী তাদের আলাদা নামকরণের বিষয়টিও ভ্রমণের সময় তিনি চিন্তা করেননি।
সে সময় ইকুয়েডর প্রজাতন্ত্রের গালাপাগোস প্রদেশের গভর্নর ইংরেজ অভিজাত নিকলাস লসন চার্লস আইল্যান্ডে তাদের সাথে দেখা করেন। ডারউইনের সাথে দেখা হলে তিনি জানান, কচ্ছপও একেক দ্বীপে একেক রকম। দ্বীপপুঞ্জে থাকার শেষ দিনগুলোতে ডারউইন ভাবতে শুরু করেছিলেন, একেক দ্বীপে ফিঞ্চ ও কচ্ছপের এই বৈচিত্র্য প্রজাতির পরিবর্তন সম্পর্কে নতুন ধারণার জন্ম দিতে পারে। ইংল্যান্ডে ফিরে এসে ডারউইন গালাপাগোস সহ ভ্রমণের সময় বিভিন্ন স্থান থেকে সংগৃহীত নমুনাগুলো অভিজ্ঞ জীববিজ্ঞানী ও ভূতত্ত্ববিদদের দ্বারা পরীক্ষা করিয়ে দেখতে পেলেন, গালাপাগোসের ফিঞ্চগুলো বিভিন্ন প্রজাতির এবং দ্বীপ অনুযায়ী তাদের বৈশিষ্ট্য অনেক ভিন্ন। এই তথ্যগুলোই ডারউইনকে তার [[প্রাকৃতিক নির্বাচন]] এর মাধ্যমে [[বিবর্তন]] প্রমাণের পথে এগিয়ে নিয়ে যায়। এ ধারণা থেকেই তিনি তার সবচেয়ে বিখ্যাত বই [[অন দি অরিজিন অভ স্পিসিস]] রচনা করেন যা [[১৮৫৯]] সালে প্রকাশিত হয়।
== বহিসংযোগ ==
{{commons|Galapagos}}
* [http://www.worldwildlife.org/wildworld/profiles/terrestrial/nt/nt1307_full.html Galápagos Islands xeric scrub (ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ড)]
৩২ নং লাইন:
* [http://www.angermeyer.co.uk/johanna_angermeyer/index.html গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জের প্রাথমিক উপনিবেশ স্থাপনকারীরা] – একটি সাক্ষাৎকার
[[
[[
[[
[[
[[af:Galápagos-eilande]]
৪১ নং লাইন:
[[ar:أرخبيل غالاباغوس]]
[[bg:Галапагоски острови]]
[[br:Inizi Galapagos]]
[[bs:Galapagoska ostrva]]
[[ca:Illes Galápagos]]
|