শিবাজী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
→‎শিবাজীর চরিত্র: ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৪৩ নং লাইন:
 
==শিবাজীর চরিত্র==
শিবাজী ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী। তিনি ছিলেন দেশদ্রোহী বর্বর অত্যাচারী ডাকাত। বাদশাহ আওরঙ্গজেব শিবাজীকে কাছে পেয়েও তিনি তাঁর গর্দান না নিয়ে তাকে বন্দি করে রাখেন। এই ভীরু, কাপুরুষ, কুটিল, পাপাচার, রাষ্ট্রদ্রোহী শিবাজীকে ঐতিহাসিকরা মহান শিবাজী রূপে আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর নামে ১৯০৫ সাল থেকে শিবাজী উৎসব শুরু হয়েছে। ব্যাপার হল, যে বর্গীদের অত্যাচারের কথা শুনে আজো মানুষ ভয়ে থাকে সেই বর্গীদের নেতা ছিল শিবাজী। মূলতঃ শিবাজী ছিলেন এক ভন্ড নেতা। বাদশাহ আওরঙ্গজেবের কাছে তিনি যখন পরাজয় বরণ করেন তখন আওরঙ্গজেব তার সৈন্যবাহিনীকে বন্দী শিবাজীর প্রতি সবরকম সদ্ব্যবহারের নির্দেশ দিলেন। সামান্য এক জায়গিরদারের অবহেলিত পুত্র শিবাজী নিজের প্রতিভাবলে স্বাধীন হিন্দু রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি শতধা বিভক্ত ও পারস্পরিক গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব-এ লিপ্ত মারাঠাদের জাতীয়তাবোধে উদ্বুদ্ধ করে এক শক্তিশালী ঐক্যবদ্ধ জাতিতে পরিণত করেছিলেন। তার শাসননীতির লক্ষ্য ছিল ন্যায়পরায়ণতা ও উদারতা। বিখ্যাত ইতিহাসবিদ [[যদুনাথ সরকার|যদুনাথ সরকারের]] মতে-<ref name=":0"/>
{{cquote|শিবাজী যে শুধুই মারাঠা জাতির স্রষ্টা ছিলেন এমন নয়, তিনি ছিলেন মধ্যযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতিভাবান জাতীয় স্রষ্টা}}
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শিবাজির সম্পর্কে কিছু জানে না। শিবাজীর কারণেই ব্রিটিশ ইস্টইন্ডিয়া কোম্পানি তখন ভারতীয় উপমহাদেশে প্রবেশ করতে পেরেছিল যার ফলে ধীরে ধীরে মোঘল সাম্রাজ্যের ভীত নড়ে যায়।{{cn}}
 
==[[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্রনাথের]] চোখে শিবাজী==