লেক্সিংটন, কেন্টাকি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান ও অন্যান্য সংশোধন
১৫ নং লাইন:
কবি জোসিয়াহ এস্পি এক চিঠিতে লেক্সিংটনের সৌন্দর্য ও সমৃদ্ধির প্রশংসা করেন। এই চিঠি থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে অনেকেই শহরটিকে "পশ্চিমের এথেন্স" রূপে বর্ণনা করেন।
 
ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথমভাগে অধিবাসী জন ওয়েসলি হান্ট পশ্চিমাঞ্চলের প্রথম দশ লক্ষপতি হন। ১৮৩৩ সালে এখানে [[কলেরা]] মহামারিমহামারী দেখা দেয়। লেক্সিংটনের ৫,০০০ বাসিন্দার মধ্যে ৭০০ জন-ই কলেরায় মৃত্যুবরণ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.nps.gov/nr/travel/lexington/cce.htm|শিরোনাম=Christ Church Episcopal, Lexington, Kentucky -- National Register of Historic Places Travel Itinerary|কর্ম=www.nps.gov|সংগ্রহের-তারিখ=25 September 2020}}</ref> ১৮৪৮-৪৯ সাল ও ১৮৫০ এর দশকে এখানে পুনরায় কলেরা মহামারিমহামারী দেখা দেয়।
 
তামাক ও গাঁজা চাষের জন্য এখানকার আবাদকারীরা দাস নিযুক্ত করেন। ১৮৫০ সালে বাসিন্দাদের এক-পঞ্চমাংশ ক্রীতদাস ছিলেন। ১৮৫০ সালে ব্যাপটিস্ট চার্চের সদস্যসংখ্যা ছিল ১,৮২০; সদস্যসংখ্যার দিক দিয়ে এটি কেন্টাকির বৃহত্তম চার্চ ছিল।