মোশাররফ হোসেন (রাজনীতিবিদ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান ও অন্যান্য সংশোধন
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান ও অন্যান্য সংশোধন
৪৩ নং লাইন:
২০টি বিলাসবহুল মার্সিডিজ বাসের বহর চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার ও অন্যান্য এলাকার সঙ্গে প্রবর্তন করেন। এস.রহমান কক্সবাজার যে কত্তবড় পর্যটন স্পট হবে তা আগে থেকে আঁচ করতে পেরেছিলেন। যারই প্রেক্ষিতে তিনিই সর্বপ্রথম কক্সবাজারে হোটেল প্রতিষ্ঠা করেন। আর সেটি হলো ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠিত ‘হোটেল সায়েমন’। বর্তমানেও এটি কক্সবাজারের হোটেলগুলোর মধ্যে অন্যতম প্রধান একটি হোটেল হিসেবে বিবেচিত। কক্সবাজারের পর্যটন শিল্প প্রসারে তার এ পদক্ষেপ এখনও চট্টগ্রাম কক্সবাজারের মানুষ শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে। এছাড়াও তিনি চট্টগ্রামে তৎকালীন সময়ে পর্যটকদের একমাত্র আবাসিক হোটেল ‘‘মোটেল সৈকত’’ দীর্ঘ ১০ বছর পরিচালনা এবং চট্টগ্রামে একটি রোপ ফ্যক্টরী ও হার্ডওয়ার ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করেন। মোশাররফ হোসেনের পিতামহ ফজলুর রহমান দীর্ঘ ২০ বৎসর যাবৎ চট্টগ্রাম মীরসরাইয়ে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন।
 
মনে প্রাণে একটি রাজনৈতিক আদর্শকে লালন করে দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করতে গিয়ে অর্থনৈতিক দুর্বলতা যেন জনসেবা থেকে তাকে দূরে রাখতে না পারে সে জন্য রাজনৈতিক কর্মকান্ডকর্মকাণ্ড পরিচালনার পাশাপাশি তিনি তার পৈতৃক ব্যবসাসমূহ দেখাশুনা করেন। এক পর্যায়ে ১৯৮৩ সালে গ্যাসমিন লিমিটেড নামে একটি Engineering & Construction Firm প্রতিষ্ঠা করেন। তার প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘদিন ধরে দেশের গুরুত্বপূর্ণ পাইপ লাইনের কাজ করে আসছে। ১৯৬৪ সালে কক্সবাজারে তার পিতার প্রতিষ্ঠিত হোটেল সায়মনকে পরবর্তীতে আরো সম্প্রসারণ করে ব্যবসার পরিধি বৃদ্ধি করেন। এছাড়া তিনি ‘পেনিনসুলা চিটাগাং’ নামক একটি আন্তর্জাতিক মানের চার তারকা হোটেলের চেয়ারম্যান।
 
দাম্পত্য জীবনে তিনি স্ত্রী আয়েশা সুলতানার সাথে সংসার করছেন। তার তিন ছেলে এবং একজন মেয়ে রয়েছে।