পরাগায়ন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বাহকের আকর্ষণের জন্য উদ্ভিদ বিভিন্ন প্রকার কৌশল অবলম্বন করে যেমন উজ্জ্বল বর্ণ ও গন্ধ যুক্ত ফল সৃষ্টি মকরন্দ উৎপাদন প্রভৃতি তাই উদ্ভিদের পুষ্টি উপাদান এর চাহিদা বেশি থাকে ও উদ্ভিদের শক্তি ক্ষয় হয় ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সংশোধন, বানান সংশোধন, বিষয়বস্তু যোগ |
||
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Bee carpenter with pollen.jpg|thumb|250px| '''''[[নাইট-ব্লুমিং সিরিয়াস]] ([[:en:Night-blooming cereus|Night-blooming cereus]])''''' থেকে সংগ্রহ করা পরাগরেণু সহ একটি '''''[[কারপেন্টার বী]] ([[:en:carpenter-bee|carpenter bee]])'''''-এর ছবি]]
'''<big>পরাগযোগ (
যে পদ্ধতিতে ফুলের পরাগধানী থেকে পরাগরেণু সেই ফুল বা অন্য ফুলের অথবা
উদ্ভিদে পরাগায়ন প্রধানত
*
* ইতর পরাগযোগ
== স্ব পরাগযোগ ==
কোন ফুলের পরাগরেণু সেই একই ফুলের অথবা সেই একই উদ্ভিদের অন্য ফুলের গর্ভমুণ্ডে স্থানান্তরিত হলে তাকে স্বপরাগযোগ বলে (ইংরেজি: self pollination)
যথা-সন্ধ্যামালতী, শিম টমেটো ইত্যাদি
হয়রও বৈশিষ্ট্য মাতৃ-উদ্ভিদের মত হয়। বলা যায়, এ পদ্ধতিতে প্রজাতির বিশুদ্ধতা অটুু।<ref name="Text-book-of-Bangladesh">''মাধ্যমিক জীববিজ্ঞান বই'' (অধ্যায়-১১; পৃষ্ঠা-১৬০ থেকে ১৬৭), ড. ইকবাল আজীজ মুত্তাকী, নাসিম বানু, ড. মো: আবুল হাসান, গুল আনার আহমেদ; সম্পাদনা: ড. সৈয়দ হাদীউজ্জামান, জাহান আফরোজ বেগম হাবিয়া। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক ঢাকা থেকে প্রকাশিত। সংস্করণ: ডিসেম্বর, ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ: ১২ এপ্রিল ২০১২।</ref>[[চিত্র:Geranium incanum 9156s.jpg|right|250px|thumb|উক্ত '''''জেরানিয়াম ইনকানাম (Geranium incanum)''''' ফুলটি [[পরাগরেণু]] ঝরাচ্ছে এবং তার [[গর্ভদণ্ড|গর্ভদণ্ডটি]] এমনভাবে সক্রিয় করেছে যেন নিজের পরাগরেণু তার গর্ভদণ্ডে না পড়ে। তবে, এটি অবশ্য একই উদ্ভিদের আরেকটি স্বল্পবয়স্ক ফুলের পরাগরেণু গ্রহণ করতে পারে। ]]
==== উপকারিতা ====
* স্বপরাগযোগ উদ্ভিদের প্রজাতির বিশুদ্ধতা রক্ষিত হয়।
* পরাগযোগ প্রায় নিশ্চিত।
২৯ ⟶ ২৭ নং লাইন:
== ইতর পরাগযোগ ==
[[চিত্র:European honey bee extracts nectar.jpg|thumb|right|250px|একটি ইউরোপীয় মৌমাছির ছবি। ফুল থেকে মধু সংগ্রহের সময় এদের গায়ে পরাগরেণু লেগে
যখন পরাগধানী হতে পরাগরেণু কোনো মাধ্যমের বা বাহকের দ্বারা স্থানান্তরিত হয়ে একই প্রজাতির অন্য একটি গাছের ফুলের গর্ভমুণ্ডে পড়ে তখন তাকে পর-পরাগায়ন বা ক্রস পলিনেশন বলে। বাহকের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো [[বায়ু|বাতাস]], [[পোকামাকড়]] ইত্যাদি। এক্ষেত্রে ফুলগুলোতে জিনোটাইপের ভিন্নতা থাকে বিধায় এর ফল থেকে যে [[বীজ]] উৎপন্ন হয় তাতেও জিনোটাইপের পরিবর্তন হয়। ফলস্বরূপ এ বীজ থেকে যে গাছ হয় তার বৈশিষ্ট্য পুরোপুরি মাতৃ-উদ্ভিদের মতো হয় না; পরবর্তী বংশধরদের মাঝে নতুন প্রকরণ কিংবা নতুন প্রজাতিরও উদ্ভব হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ [[সরিষা]], [[জবা]], [[কুমড়া]], [[ধুতরা]], [[টমেটো]], [[সিম]]। <ref name="Text-book-of-Bangladesh"/>
==== উপকারিতা ====
* নতুন বৈশিষ্ট্যের সংমিশ্রণ ঘটে। এর ফলে
* ভিন্ন প্রকরণ বা ভিন্ন প্রজাতির সৃষ্টি হতে পারে।
* ফল-এ সৃষ্ট বীজ অধিক সহনশীল হয়।
|