কচু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎গুণাগুণ: চিত্র
১৫১ নং লাইন:
 
==গুণাগুণ==
[[File:Peeled taro corms.jpg|thumb|left|Peeled taro corms]]
কচুর শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ,বি,সি,ক্যালসিয়াম ও লৌহ। ভিটামিন এ জাতীয় খাদ্য [[রাতকানা]] প্রতিরোধ করে আর ভিটামিন সি শরীরের ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। তাই শিশুদের ছোট বেলা থেকেই কচুর শাক খাওয়ানো উচিত। কচুতে আছে [[আয়রন]],যা [[রক্ত শূন্যতা]] প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। যাদের রক্ত শূন্যতা আছে তারা নিয়মিত কচু খেলে উপকার পাবেন। কচুতে আছে নানা রকমের [[ভিটামিন]] যা গর্ভবতী মা ও শিশুর জন্য দারুন উপকারি। কচু দামেও বেশ সস্তা, তাই দরিদ্র পরিবারের গর্ভবতী মহিলারা [[ভিটামিন]] ও আয়রনের চাহিদা পূরণের জন্য কচু খেতে পারেন। কচুর ডাঁটায় প্রচুর পরিমানে [[পানি]] থাকে,তাই গরমের সময় কচুর ডাঁটায় রান্না করে খেলে শরীরের পানির ঘাটতি পূরণ হয়। কচুর শাকে পর্যাপ্ত পরিমানে [[আঁশ]] থাকে যা হজমে সহায়তা করে। [[জ্বর|জ্বরের]] সময় রোগীকে দুধ কচু রান্না করে খাওয়ালে জ্বর দ্রুত ভাল হয়। কচুতে আছে প্রচুর [[ফাইবার]], ফোলেট ও থায়ামিন যা মানব শরীরের জন্য অনেক দরকারি উপাদান। কচু খেলে রক্তের [[কোলেস্টরল]] কমে তাই উচ্চরক্ত চাপের রোগীদের জন্য [[ওল কচু|ওল কচুর]] রস বেশ উপকারী। নিয়মিত কচু খেলে কোলন ক্যান্সার ও ব্রেষ্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে। কচুতে আছে অক্সলেট নামক উপাদান। তাই কচু শাক বা কচু খেলে অনেক সময় গলা চুলকায়। তাই কচু রান্না করার সময় লেবুর রস বা সিরকা ব্যবহার করা উচিত। তবে যাদের শরীরে [[অ্যালার্জি|অ্যালার্জির]] সমস্যা আছে তাদের কচু না খাওয়াই ভালো।
কচু খেলে শরীর পুষ্ট হয় এবং শুক্র বৃদ্ধি পায়। কান ও গলার রুক্ষতা বা সুড়সুড়ি দূর করে। এটি আমাশয় রোগে বিশেষ উপকারী।<ref>আঃ খালেক মোল্লা সম্পাদিত;''লোকমান হেকিমের কবিরাজী চিকিৎসা''; আক্টোবর ২০০৯; পৃষ্ঠা- ৭৯</ref>
'https://bn.wikipedia.org/wiki/কচু' থেকে আনীত