সি.আই.ডি. (ভারতীয় টেলিভিশন ধারাবাহিক): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৪৬ নং লাইন:
|''' [[প্র্দ্যুমন]]''' || এসিপি || [[শিবাজী সতম]] || ১৯৯৮ – ২০১৮ || প্রথম তিনটি মামলায় দায়িত্ব পালন করেছেন ইন্সপেক্টর শ্রীকান্ত পাটকার এবং পরবর্তী তিনটি মামলায় দায়িত্বে ছিলেন এসিপি পৃথ্বিরাজ। পরবর্তী থেকে শুরু করে এখনও দলনেতা হিসেবে কাজ করছেন। তিনি বিশ্বাস করেন সবকিছুর আগের নিজের দায়িত্ব। এক্ষেত্রে নিজের সন্ত্রাসী পুত্র নকুলকে নিজ হাতে গুলি করে মেরে ফেলতেও দ্বিধাবোধ করেননি। তবে তিনি নিজের সকল অফিসারকেই নিজের সন্তানের মতোই দেখেন। ইন্ডাস্ট্রি সূত্রে খবর, এই ধারাবাহিকের প্রতি এপিসোডে অভিনয়ের জন্য শিবাজির পারিশ্রমিক ৫ লক্ষ টাকা।
|-
| '''''[[অভিজিৎ(সি.আই.ডি)|অভিজিৎ]]''''' || সিনিয়র ইন্সপেক্টর || '''''[[আদিত্য শ্রীবাস্তব]] '''''|| ১৯৯৯ – ২০১৮ || মূলত দলে যোগ দিয়েছেন ইন্সপেক্টর ভিরেনের স্থলাভিষিক্ত হয়ে। ১৯৯৮ সালের এক মামলায় কাজ করতে গিয়ে আঘাতপ্রাপ্ত হন এবং নিজের আগের সব তথ্য ভুলে যান। আরেক সিনিয়র ইন্সপেক্টর দায়ারদয়ার সাথে তার গভীর বন্ধুত্ব। বেশ বড় কিছু বিপদে দায়া তার জীবন বাচিয়েছেন। ''অফিসারদের মধ্যে তিনি সেরা একজন যিনি যথেষ্ট বুদ্ধিমান এবং সৎ সিআইডি অফিসার। পাশাপাশি'' তিনি সিআইডি সদস্যদের মধ্যে সেরা একজন শুট্যার যিনি চোখ বন্ধ করে আওয়াজ শুনে নিখুত নিশানায় গুলি করতে পারেন। ''ফরেনসিক ল্যাবের সহকারী ডা. তারিকার প্রতি আলাদা দূর্বলতা আছে তার।'' অভিজিৎ চরিত্রে অভিনয়ের পূর্বে ১৯৯৮ সালে একটি পর্বে তিনি ভিলেন চরিত্রে অভিনয় করেছেন। প্রতি এপিসোডে অভিনয় করতে '''''[[আদিত্য শ্রীবাস্তব]]''''' নেন ৮০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা।
|-
| '''[[দয়া]]''' || সিনিয়র ইন্সপেক্টর || [[দয়ানন্দ শেঠি]] || ১৯৯৮ –২০১৮ || মূলত দলে যোগ দিয়েছেন সাব-ইন্সপেক্টর হিসেবে। তিনি সেরা পুরুষ ব্যক্তিত্ব হিসেবে ২০০২ সালে ইন্ডিয়ান টেলিভিশন থেকে পুরস্কার জিতেছেন। পাশাপাশি তিনি সিআইডি অফিসারদের মধ্যে শক্তিশালী একজন অফিসার যিনি ভিলেনদের থাপ্পড় দেওয়া এবং লাথি মেরে দরজা ভাঙ্গার কাজটি করে বেশ জনপ্রিয়। সিআইডির আরেক অফিসার অভিজিৎয়ের সাথে তার বন্ধুত্ব সম্পর্ক অনেক গভীর এবং অনেকবার তার জীবন রক্ষা করেছেন। এই অভিনেতা প্রতি এপিসোডে অভিনয় করতে ১ লক্ষ টাকা নেন।