প্রফুল্লচন্দ্র সেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
অক্ষর সংশোধন
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৯ নং লাইন:
== রাজনীতি ==
 
১৯২১ সালে গান্ধীজির অসহযোগ আন্দোলনের আহ্বানে সাড়া দিয়ে তিনি রাজনৈতিক জীবন বেছে নেন। ১৯২২ সালে হুগলির গ্রামে গ্রামে তিনি চরকা ও খদ্দর-প্রচারে তৎপর হন । একসময় হুগলির বিদ্যামন্দিরে শিক্ষকতা করেছেন । দুর্গম এবং ম্যালেরিয়া অধ্যুষিত হুগলির আরামবাগকেই নিজের কর্মকেন্দ্র বেছে নিয়ে দীর্ঘ ষাট বৎসর সেখানেই কাটান। কালক্রমে তিনি "আরামবাগের গান্ধী" নামে পরিচিত হন। কাঁথি ও তমলুকে 'লবণ আইন' অমান্য আন্দোলনে, ১৯৪০ সালে 'সত্যাগ্রহ আন্দোলনে' ও ১৯৪২ সালে 'ভারত ছাড়ো' আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়ে কারাদণ্ড ভোগ করেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৪৮ সালে ডাঃ [[বিধানচন্দ্র রায় |বিধানচন্দ্র রায়ের]] মন্ত্রীসভায় অসামরিক সরবরাহ দপ্তরের মন্ত্রীরূপে রোগযোগ দেন । ডাঃ রায়ের মৃত্যুর পর ১৯৬২ থেকে ১৯৬৭ সালে পর্যন্ত তিনি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৬৭ সালে আরামবাগে তিনি অজয় মুখোপাধ্যায়ের কাছে হেরে যান। তবে ১৯৭১ সালে তিনি পুনরায় নির্বাচিত হন । কংগ্রেস দ্বিধাবিভক্ত হলে তিনি কংগ্রেসে থেকে যান। ১৯৭৫ সালে ইন্দিরা গান্ধীর আমলে দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষিত হলে তিনি তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান। এক সময় জনতা পার্টিতে যোগ দিয়ে দলের রাজ্য কমিটির সভাপতি হন। ১৯৭৭ সালে ওই দলের প্রার্থী হিসেবে লোকসভার সদস্যও হন।
তিনি সৎ জীবনযাপনের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন । কখনো কোনো সরকারি অর্থসাহায্য ও দাক্ষিণ্য গ্রহণ করেননি ।