রামপ্রসাদ বিসমিল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ {{উৎসহীন}}, {{ভাষা সম্প্রসারণ}} ও {{রুক্ষ অনুবাদ}} ট্যাগ যোগ করা হয়েছে (টুইং) |
Aishik Rehman (আলোচনা | অবদান) অ বানান ও অন্যান্য সংশোধন- অউব্রা ব্যবহার করে |
||
১৯ নং লাইন:
জন্ম:- ১১ জুন ১৮৯৭ - মৃত্যু:- ১৯ ডিসেম্বর ১৯২৭
যখন যখন স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে বিপ্লবীদের গল্পঃ বলা হয়। ঠিক তখন বীর বিপ্লবী
রামপ্রসাদ বিসমিল সুজ-বুজে ইংরেজ সরকারের ঘুম কেড়ে নিয়েছিল আর ভারতের স্বাধীনতার জন্য মাত্র ৩০ বছর বয়সে ফাঁসির মঞ্চে শহীদ হন। তার বিখ্যাত রচনা ( "সারফারোশি কি তামান্না আব হামারে দিল মে হে দেখ না হে জোর কিতনা বাজো হে কাতিল মে হে" ) এই গান গেয়ে কত বিপ্লবী যে ফাঁসির মঞ্চে শহীদ হলেন তা জানা নেই। রামপ্রসাদ বিসমিল "মৈনপুর কান্ড" আর "কাকোরী কান্ডে" নেতৃত্বে দিয়ে ব্রিটিশ শাসকের বুকে প্রচণ্ড আঘাত হেনেছিল। ১১ বছরের বিপ্লবী জিবনে রামপ্রসাদ অনেক বই লিখেছিলেন এবং তা তিনি স্বয়ং প্রকাশিত করেন। রাম প্রসাদের জীবনকালেই প্রায় সমস্ত বই প্রকাশিত হয়, কিন্তু ইংরেজ সরকার তার সমস্ত বই বন্দ করে দেন।
বিপ্লবী রামপ্রসাদ বিসমিল-এর জন্ম ১১ জুন ১৮৯৭ সালে হয়। রামপ্রসাদ-এর জন্মস্থান উত্তরপ্রেশের শাহজানপুর জেলা। তার পিতার নাম ছিল মুরলিধর ও মারা নাম মুলমতি দেবী। মুরলিধর বাড়িতে বসেই রাম প্রসাদ কে হিন্দি অক্ষর শেখাতেন, সে সময় উর্দু ভাষাও খুব প্রচলিত ছিল যার কারনে রামপ্রসাদ কে এক মৌলবী সাহেবের কাছে পাঠানো হত।
রামপ্রসাদ বিপ্লবী দলে যোগ দিলেন। হিন্দুস্তান রিপাবলিকান এসোসিয়েশনের সদস্য হন। তাদের এই বিপ্লবের কাজে অর্থ সংগ্রহ করার দরকার অস্ত্রসস্ত্র আনার জন্য। রামপ্রসাদ বিসমিল একদিন শাহজাহানপুর থেকে লখনৌতে ট্রেন ভ্রমণের সময় খেয়াল করলেন যে প্রত্যেক স্টেশন মাস্টার তার কেবিনে গার্ডের মাধ্যমে টাকার ব্যাগ আনছেন। সেই টাকার ব্যাগটি লখনৌ জংশনের সুপারেন্টেন্ডেন্টের কাছে হস্তান্তর করা হয়। বিসমিল সিদ্ধান্ত নিলেন সরকারি অর্থ লুট করার এবং সেই টাকা সেই সরকারের বিরুদ্ধে ব্যবহার করার যারা প্রতিনিয়ত ভারতকে ৩০০ বছরের অধিককাল ধরে লুট করছে। এটির মাধ্যমে শুরু হলও কাকোরী ট্রেন ডাকাতি।
৩২ নং লাইন:
১৯২৬ সালে কাকোরি বিপ্লব সংঘটিত হয় এবং এটির বিরুদ্ধে ব্রিটিশ সরকার কাকোরি ষড়যন্ত্র মামলা শুরু করে। এই মামলার বিচারে পণ্ডিত রামপ্রসাদ বিসমিল, রাজেন্দ্র লাহিড়ী, ঠাকুর রৌশন সিং, আসফাকউল্লা খানের ফাঁসির সাজা দেওয়া হয়। ১৯ ডিসেম্বর ১৯২৭ সালে গোরখপুর জেলে ফাঁসি দেওয়া হয়।
<ref>প্রকাশ</ref>
৪০ ⟶ ৩৭ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
[https://bn.m.wikipedia.org/wiki/প্রকাশ প্রকাশ] রায়ের লেখা
নানা বিপ্লবীদের কাহিনী পড়তে নিচের লিংকে দেখুন
|