এস আই টুটুল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Aishik Rehman (আলোচনা | অবদান)
হীরক রাজা কর্তৃক স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংশোধিত। অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল সংশোধনী এড়াতে সতর্কসংকেত ব্যবহার করা হয়েছে।
১৯ নং লাইন:
শৈশব থেকেই টুটুল নিজেকে সঙ্গীতে নিয়োজিত রেখেছেন এবং সঙ্গীতকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করেছেন। যদিও তিনি পিয়ানোর উপর প্রশিক্ষণ নিয়েছেন তবুও তিনি বিভিন্ন ধরনের বাদ্যযন্ত্র বাজাতে পারেন। টুটুল নিজেই একজন শব্দ প্রকৌশলী। টুটুল মূলত [[এল আর বি]] ব্যান্ড এর একজন সদস্য ছিলেন<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=এস আই টুটুল|ইউআরএল=http://www.priyo.com/people/10296|এজেন্সি=www.priyo.com|সংগ্রহের-তারিখ=১৮ জানুয়ারি ২০১৫|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150303202044/http://www.priyo.com/people/10296|আর্কাইভের-তারিখ=৩ মার্চ ২০১৫|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref>। পরবর্তীতে তিনি ''ফেস টু ফেস'' নামে একটি ব্যান্ড দল গঠন করেন যা ২০০৫ সালে ''[[ধ্রুবতারা (ব্যান্ড)|ধ্রুবতারা]] ব্যান্ড'' নামে আত্মপ্রকাশ করে।
==সম্মাননা==
[[দারুচিনি দ্বীপ (চলচ্চিত্র)|দারুচিনি দ্বীপ]] নামক চলচিত্রেচলচ্চিত্রে সঙ্গীত পরিচালনার জন্য তিনি ২০০৭ সালে বাংলাদেশ জাতীয় চলচিত্রচলচ্চিত্র সেরা সঙ্গীত পরিচালকের এবং ২০১০ সালে সেরা প্লেব্যাক সঙ্গীত শিল্পীর পুরষ্কারে ভূষিত হন [ভালবাসলেই ঘর বাধা যায় না ]চলচ্চিত্রে।
২০১৫ সালে আবারও দুইটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে ভূষিত হন [বাপ জানেরব বায়োস্কোপ] চলচ্চিত্রে সেরা প্লেব্যাক সংগীত শিল্পী ও সেরা সুরকার হিসাবে তিনি [[ভারত|ভারতের]] [[চেন্নাই|চেন্নাইয়ের]] আন্তর্জাতিক চলচিত্রচলচ্চিত্র উৎসবে [[নিরন্তর]] চলচিত্রেরচলচ্চিত্রের জন্য সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে ২০০৬ সালে আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেন।
 
==ব্যক্তিগত জীবন==