ইরানি বর্ষপঞ্জি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আরাফাত হাসান (আলোচনা | অবদান) অ আরাফাত হাসান ইরানি বর্ষপঞ্জী কে ইরানি বর্ষপঞ্জি শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন: 'বর্ষপঞ্জি' সংগত বানান। 'পঞ্জী' ও 'পঞ্জি' উভয়ে সংস্কৃতজাত ও ব্যাকরণ অনুযায়ী শুদ্ধ বিধায় বাংলা একাডেমির নিয়ম অনুযায়ী হ্রস্ব-ইকার ব্যবহৃত হলো। |
নেই ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১০০ নং লাইন:
}}
</ref>
এই বর্ষপঞ্জীতে মাস গণনা করা হত একেকটি [[ক্রান্তীয় রাশি|ক্রান্তীয় রাশিতে]] সূর্যের অবস্থানের ভিত্তিতে। এই মাসগণনা পদ্ধতির ধারণাটি [[হিন্দু বর্ষপঞ্জী|হিন্দু সৌর বর্ষপঞ্জী]] থেকে গ্রহণ করা হয়। এটি খ্রিস্টীয় অষ্টম শতক পর্যন্ত প্রচলিত ছিল। ৩৫৪ দিন বিশিষ্ট [[ইসলামি বর্ষপঞ্জী]] সম্পূর্ণ চান্দ্র হওয়ার ফলে তা কোন ঋতুকে চিহ্নিত করতে অক্ষম। সেই কারণে এই [[ইসলামি বর্ষপঞ্জী|বর্ষপঞ্জী]] আরবের অনুর্বর মরু অঞ্চলে ব্যবহারযোগ্য হলেও [[ইরান|পারস্যের]] মত উর্বর ও কৃষিভিত্তিক অঞ্চলে তা একেবারেই অব্যবহার্য হয়ে পড়ে। তাই [[ইরান|পারস্যের]] [[মুসলমান]] শাসকেরাও [[ইসলামি বর্ষপঞ্জী|ইসলামি বর্ষপঞ্জীর]]
এই বর্ষপঞ্জী অনুসারে [[মহাবিষুব|মহাবিষুবের]] দিন থেকে বর্ষগণনা শুরু হত এবং একেকটি [[ক্রান্তীয় রাশি|ক্রান্তীয় রাশিতে]] সূর্যের অবস্থানের ভিত্তিতে একেকটি মাস নির্ণয় করা হত। এই পদ্ধতিটি জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়ক ভারতীয় গ্রন্থ [[সূর্য সিদ্ধান্ত|সূর্য সিদ্ধান্তে]] উল্লিখিত বর্ষগণনা সূত্রকে সামান্য সংশোধন করে গ্রহণ করা হয়েছিল। কিন্তু এইভাবে প্রতিটি মাস গণনা সম্পূর্ণ জ্যোতির্বিজ্ঞানভিত্তিক হওয়ার ফলে ফলে প্রত্যেক মাসের দৈর্ঘ্য বিভিন্ন বছরে বিভিন্ন রকম হত। একেকটি মাসের দৈর্ঘ্য ২৯ দিন থেকে ৩২ দিনের মধ্যে হত। উদাহরণ, জালালি বর্ষপঞ্জীর ১৩০২ এবং ১৩০৩ অব্দে প্রতিটি মাসের দৈর্ঘ্য ছিল নিম্নরূপ:
|