বিজ্ঞান কল্পকাহিনী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Hossain Muhammad Ramzan (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Hossain Muhammad Ramzan (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৭৮ নং লাইন:
'''ভয়েজার-১: ভয়েজার ১'''' হল একটি ৭২২-কিলোগ্রাম (১,৫৯২ পা) [[স্পেস প্রোব]] যা [[নাসা]] ১৯৭৭ সালের ৫ সেপ্টেম্বর মহাশূন্যে প্রেরণ করে সৌরজগতের বাইরের পরিবেশ সম্পর্কে জানার জন্য। এটি ৪৩ বছর ধরে চালনা করা হচ্ছে এবং এটি ডিপ স্পেস নেটওয়ার্কের সাথে যোগাযোগ করে কমান্ড নেয়ার জন্য এবং তথ্য দেয়ার জন্য। ২০১৪ সালের ১১ নভেম্বর এটি পৃথিবী থেকে ১৩০.২৯ AU (১.৯৪৯×১০<sup>১০</sup> কিমি) (আনুমানিক ১২ বিলিয়ন মাইল) দূরত্ব অতিক্রম করে, এটিই পৃথিবী থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী স্পেস প্রোব।
 
১৯৭৯ সালে [[বৃহস্পতি]] এবং ১৯৮০ সালে [[শনি]] সিস্টেমের সম্মুখীন হওয়ার পর ১৯৮০ সালের ২০ নভেম্বর এর প্রাথমিক মিশন শেষ হয়। এটিই ছিল প্রথম প্রোব যা দুটি গ্রহের এবং এদের উপগ্রহের বিশদ তথ্য এবং ছবি দিতে সক্ষম হয়। ভয়েজার ১ হল [[ভয়েজার প্রোগ্রাম|ভয়েজার প্রোগ্রাম]] এর অংশ এবং [[ভয়েজার ২|ভয়েজার ২]] সাদৃশ্য যার কাজ সৌরজগতের সীমানা কুইপার বেল্ট, [[হেলিওস্ফিয়ার|হেলিওস্ফিয়ার]] এবং নক্ষত্রমন্ডলের মধ্যবর্তী এলাকার তথ্য প্রেরণ করা।
 
'''পারসিভিয়ারেন্স রোভার:''' ইতিহাস তৈরি করে কঠিনতম 'টাচডাউন<nowiki>''</nowiki> প্রক্রিয়া শেষ করে লালগ্রহের দেশ মঙ্গলে সফলভাবে পা রেখেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার মার্স রোভার ‘পারসিভিয়ারেন্স। উল্লেখ্য, আজ পর্যন্ত এতবড় যান মঙ্গলে কখনও পাঠায়নি নাসা। মঙ্গলে প্রাণের সন্ধানের খোঁজ করতেই এই ঝুঁকিপূর্ণ ঐতিহাসিক যাত্রা মার্কিন মহাকাশযানের। এবার অপেক্ষা মঙ্গলে প্রাণ রয়েছে কী না, এই বড় প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার। নাসা সূত্রে খবর, লাল গ্রহে প্রাণের সন্ধান করবে ‘পারসিভের‍্যান্স’। সেইসঙ্গে খোঁড়াখুঁড়ি করে মাটি ও পাথর সংগ্রহ করবে। ৪৩টি টেস্ট টিউবে তা সংগ্রহ করা হবে। ২০২৬ সালে নাসার পরবর্তী অভিযানে সেই টেস্ট টিউবগুলি পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা রয়েছে। ২০১২ সালে মঙ্গলের লাল মাটিতে সফলভাবে অবতরণ করে ‘কিউরিওসিটি রোভার’। ২০১৮ সালে মঙ্গলের বুকে নামে নাসার মহাকাশযান ‘ইনসাইট’। তবে এবার লাল গ্রহে সভ্যতার গড়ার লক্ষ্য নিয়েছে পৃথিবী। অপেক্ষা সেটাই।<nowiki>https://bengali.indianexpress.com/technology/nasas-rover-perseverance-makes-historic-mars-landing-indian-origin-involved-287993</nowiki>
৯২ নং লাইন:
বাংলাভাষী সায়েন্স ফিকশনিস্টদের জন্য সুখবর হচ্ছে এবার গল্প-কল্প নয় এবার মঙ্গল গ্রহের আকাশে হেলিকপ্টার ওড়াবেন ভারতীয় বাঙ্গালী নাসা বিজ্ঞানীরা। হেলিকপ্টারটির নাম ইনজেনুইটি।আকাশ থেকে মঙ্গলের আরও বড় এলাকাজুড়ে নজরদারি চালাবে এই হেলিকপ্টারটি। (সূত্রঃ<nowiki>https://bengali.oneindia.com/news/international/nasa-s-perseverance-rover-makes-historic-mars-landing-125109.html</nowiki>)
 
'''টাইম ট্রাভেল আসলে কী?'''
 
টাইম ট্রাভেল বা সময় ভ্রমণ। এটি আসলে সময়ের অক্ষ বরাবর ভ্রমণ। আমরা সকলেই তিনটি মাত্রা সম্পর্কে অবগত,দৈর্ঘ্য,প্রস্থ এবং উচ্চতা। এই তিনটি মাত্রা বরাবর স্থান পরিবর্তন সম্ভব। তবে ন্যূনতম চতুর্মাত্রিক একটি ধারণা হচ্ছে সময়ের ধারণা। আজ পর্যন্ত এই চতুর্থ মাত্রা দিয়ে স্থান পরিবর্তন সম্ভব হয়নি। এই সময়ের অক্ষ বরাবর স্থান পরিবর্তনকে কালমাত্রিক সরণ বলা হয়। এক সময় থেকে আরেক সময়ে পরিভ্রমণকেও আমরা সময় ভ্রমণ বলে থাকি। এটি হতে পারে অতীত ভ্রমণ, হতে পারে ভবিষ্যত ভ্রমণ। আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান কিন্তু টাইম ট্রাভেল বা সময় ভ্রমণ নিয়ে একদমই বসে নেই।