বিজ্ঞান কল্পকাহিনী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Hossain Muhammad Ramzan (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Hossain Muhammad Ramzan (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৬১ নং লাইন:
 
o &nbsp;&nbsp; '''দ্রুততম বর্তমান যাত্রীবাহী বিমান'''- ''বোয়িং ৭৪৭''(ম্যাক ০.৮৮৫) <sup>[[বিমান|https://bn.wikipedia.org/wiki/বিমান]]</sup>
 
==== '''জেট প্রযুক্তিঃ ===='''
 
[[জেট|জেট বিমানে]] থাকে [[জেট ইঞ্জিন]] যা বাতাস ভিতরে টেনে নিয়ে তার দহন করে এবং উচ্চবেগে নিক্ষেপ করার মাধ্যমে ধাক্কা অর্জন করে। অনেকক্ষেত্রে,অতিরিক্ত ধাক্কা অর্জনের জন্য ''টার্বোফ্যান'' বা ''টার্বোগ্যাস'' ইঞ্জিন ব্যবহৃত হয়।তাছাড়া অতিরিক্ত জ্বালানী প্রবাহের জন্য ''আফটারবার্নার'' যুদ্ধবিমানগুলোতে ব্যবহৃত হয়। [[জেট ইঞ্জিন|জেট ইঞ্জিনের]] নিম্নমুখী ধাক্কা দ্বারা [[অভিকর্ষ|অভিকর্ষের]] বিপরীতে ক্রিয়া করে। (সূত্রঃ [[বিমান|https://bn.wikipedia.org/wiki/বিমান]])
 
বস্তুত: জেট বিমান অত্যন্ত দ্রুত গতি সম্পন্ন বিমান যা প্রায় সুপারসোনিক কিংবা ট্রান্সোনিক গতির হয়ে থাকে। এরা এত দ্রুত গতি অর্জন করে নিউটনের ৩য় সূত্র প্রয়োগের মাধ্যমে। প্রচন্ড বলে বিমান থেকে নির্গত পদার্থের প্রতিক্রিয়া বলের কারণেই জেট বিমান গতি লাভ করে। সাধারণ যাত্রীবাহী বিমানগুলো বায়ুমণ্ডলের সবচেয়ে নিচের স্তরে (বায়ুস্তরের ০ থেকে ১২/১৫ কিলোমিটার (০ থেকে ৭/৯ মাইল উচ্চে) অবস্থিত "ট্রপোস্ফিয়া" স্তর দিয়ে চলাচল করে আর যাত্রী এবং মালবাহী জেট বিমানগুলো তার উপরের স্তরে  (বায়ুস্তরের ১২/১৫ থেকে ৫০ কিলোমিটার (৭/৯ থেকে ৩১ মাইল উচ্চে) অবস্থিত "স্ট্যাটোস্ফিয়ার" স্তর দিয়ে চলাচল করে।
 
'''পার্কার সোলার প্রোবঃ'''  মানব নির্মিত দ্রুতগতির মহাকাশযান হলোঃ পার্কার সোলার প্রো-যেটি ৩১ জুলাই ২০১৮ তে মহাকাশে প্রেরণ করা হয়েছে ।এটি সূর্যের নিকটে গিয়ে সূর্যের ইলেক্ট্রিক অরবিটে অবস্থান করবে এবং সূর্যের আবহাওয়া, আবহাওয়ার পরিবর্তন এবং পৃথিবীতে সূর্যের প্রভাব ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করবে। সূর্যের কক্ষপথে প্রোবটির গতি হবে প্রতি সেকেন্ডে ২০০ কি.মি. যা আলোর গতির মাত্র ০.০৭%। তাই এই গতিতে তার প্রক্সিমা সেন্টেরাই পৌছাতে সময় লাগবে ৭,০০০ বছর। (সূত্রঃ <nowiki>https://www.facebook.com/926062800865116/posts/1121555124649215/</nowiki> )
 
·'''রকেট প্রযুক্তিঃ''' নিউটনের গতির তৃতীয় সূত্র অনুসৃত '''রকেট''' ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]]: Rocket) এমন এক ধরনের মহাকাশ যান যেখানে রাসায়নিক শক্তির দহনের মাধ্যমে সৃষ্ট উৎপাদকগুলিকে প্রবল বেগে যানের নির্গমন পথে নিঃসরণের ফলে সৃষ্ট [[ঘাতবল|ঘাতবলের]] কারণে অতি দ্রুতযানে রূপ পরিগ্রহ করে। বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি, মহাশূন্যচারী, নিয়ন্ত্রণ ও দিক নির্ধারণ ব্যবস্থা, পেলোড-১, পেলোড-২, ফার্স্ট স্টেজ, সেকেন্ড স্টেজ, বুস্টার, নজেল, প্রধান ইঞ্জিন ইত্যাদি প্রয়োজনীয় সাজসরন্জ্ঞাম &nbsp;সমৃদ্ধ রকেটযানে রক্ষিত জ্বালানী রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে পেছন নিঃসরণের ফলে রকেট সামনের দিকে দ্রুত বেগে চলতে শুরু করে।
৬৮ ⟶ ৭৬ নং লাইন:
[[জার্মানি|জার্মান]] [[বিজ্ঞানী]] [[বার্নার ফন ব্রাউন]] আমেরিকার মহাকাশ প্রকল্পে (নাসা) কাজ করেন ও চাঁদে নভোচারী প্রেরণে সহায়তা করেন। [[রকেট|https://bn.wikipedia.org/wiki/রকেট]]
 
'''টাইম ট্রাভেল আসলে কী?'''
==== জেট প্রযুক্তিঃ ====
[[জেট|জেট বিমানে]] থাকে [[জেট ইঞ্জিন]] যা বাতাস ভিতরে টেনে নিয়ে তার দহন করে এবং উচ্চবেগে নিক্ষেপ করার মাধ্যমে ধাক্কা অর্জন করে। অনেকক্ষেত্রে,অতিরিক্ত ধাক্কা অর্জনের জন্য ''টার্বোফ্যান'' বা ''টার্বোগ্যাস'' ইঞ্জিন ব্যবহৃত হয়।তাছাড়া অতিরিক্ত জ্বালানী প্রবাহের জন্য ''আফটারবার্নার'' যুদ্ধবিমানগুলোতে ব্যবহৃত হয়। [[জেট ইঞ্জিন|জেট ইঞ্জিনের]] নিম্নমুখী ধাক্কা দ্বারা [[অভিকর্ষ|অভিকর্ষের]] বিপরীতে ক্রিয়া করে। (সূত্রঃ [[বিমান|https://bn.wikipedia.org/wiki/বিমান]])
 
বস্তুত: জেট বিমান অত্যন্ত দ্রুত গতি সম্পন্ন বিমান যা প্রায় সুপারসোনিক কিংবা ট্রান্সোনিক গতির হয়ে থাকে। এরা এত দ্রুত গতি অর্জন করে নিউটনের ৩য় সূত্র প্রয়োগের মাধ্যমে। প্রচন্ড বলে বিমান থেকে নির্গত পদার্থের প্রতিক্রিয়া বলের কারণেই জেট বিমান গতি লাভ করে। সাধারণ যাত্রীবাহী বিমানগুলো বায়ুমণ্ডলের সবচেয়ে নিচের স্তরে (বায়ুস্তরের ০ থেকে ১২/১৫ কিলোমিটার (০ থেকে ৭/৯ মাইল উচ্চে) অবস্থিত "ট্রপোস্ফিয়া" স্তর দিয়ে চলাচল করে আর যাত্রী এবং মালবাহী জেট বিমানগুলো তার উপরের স্তরে  (বায়ুস্তরের ১২/১৫ থেকে ৫০ কিলোমিটার (৭/৯ থেকে ৩১ মাইল উচ্চে) অবস্থিত "স্ট্যাটোস্ফিয়ার" স্তর দিয়ে চলাচল করে।
 
'''টাইম ট্রাভেল আসলে কী?'''
 
টাইম ট্রাভেল বা সময় ভ্রমণ। এটি আসলে সময়ের অক্ষ বরাবর ভ্রমণ। আমরা সকলেই তিনটি মাত্রা সম্পর্কে অবগত,দৈর্ঘ্য,প্রস্থ এবং উচ্চতা। এই তিনটি মাত্রা বরাবর স্থান পরিবর্তন সম্ভব। তবে ন্যূনতম চতুর্মাত্রিক একটি ধারণা হচ্ছে সময়ের ধারণা। আজ পর্যন্ত এই চতুর্থ মাত্রা দিয়ে স্থান পরিবর্তন সম্ভব হয়নি। এই সময়ের অক্ষ বরাবর স্থান পরিবর্তনকে কালমাত্রিক সরণ বলা হয়। এক সময় থেকে আরেক সময়ে পরিভ্রমণকেও আমরা সময় ভ্রমণ বলে থাকি। এটি হতে পারে অতীত ভ্রমণ, হতে পারে ভবিষ্যত ভ্রমণ। আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান কিন্তু টাইম ট্রাভেল বা সময় ভ্রমণ নিয়ে একদমই বসে নেই।