বাজিদ খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
খেলোয়াড়ী জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
আরও দেখুন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
১০৯ নং লাইন:
পশতু বার্কি গোত্রের সন্তান তিনি। তার পিতামহ [[জাহাঙ্গীর খান (ক্রিকেটার)|জাহাঙ্গীর খান]] ১৯৪৭ সালে [[ভারত বিভাজন|ভারত বিভাজনের]] পূর্বে [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারতের]] প্রতিনিধিত্ব করেছেন। জাহাঙ্গীর খানের ন্যায় তার পিতা [[মজিদ খান]] [[কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে ব্লুধারী হন। চাচা [[ইমরান খান]] বর্তমানে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। [[জাভেদ বার্কি|জাভেদ বার্কিসহ]] উপরোক্ত খেলোয়াড়গণ প্রত্যেকেই পাকিস্তানের অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন।
 
ব্যাটিংয়ে অর্থোডক্স কৌশলের সমন্বয় ঘটিয়ে স্থির মেজাজে ব্যাটিং কর্মে অগ্রসর হতেন। ১৫ বছর বয়সে পাকিস্তানের অনূর্ধ্ব-১৯ দলের পক্ষে খেলেন। এরপর, উচ্চশিক্ষা গ্রহণের উদ্দেশ্যে ইংল্যান্ডে পাড়ি জমান। ১৯৯৮ থেকে ২০০০ সময়কালে ব্রাইটন কলেজে অধ্যয়নকালীন ম্যাট প্রায়রের সাথে খেলেন।<ref name="oba" /> তন্মধ্যে, ১৯৯৯ সালে তারা একত্রে ২০ খেলায় দলের বিজয়ে ভূমিকা রাখেন।<ref name="oba">{{cite web |url=http://www.oldbrightonians.com/cricket_01.htm |title=OBA Cricket |accessdate=2007-01-22 |archiveurl=https://web.archive.org/web/20061210041300/http://www.oldbrightonians.com/cricket_01.htm |archivedate=10 December 2006}}</ref> এরপর,দুই বছর পর এমসিসি মাঠকর্মী হিসেবে কাজ করেন। [[মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব|মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাবের]] পক্ষেও খেলেছিলেন তিনি।
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
১৯৯৭-৯৮ মৌসুম থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত বাজিদ খানের [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। ২০০৩-০৪ মৌসুমে দূর্দান্ত সময় অতিবাহিত করেন। ৭০-এর অধিক গড়ে রান তোলার পর অবশেষে পাকিস্তানের পক্ষে খেলার সুযোগ পান।
 
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একটিমাত্র [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] ও তিনটিমাত্র [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অংশগ্রহণ করেছেন বাজিদ খান। ২৬ মে, ২০০৫ তারিখে ব্রিজটাউনে স্বাগতিক [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের]] বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। এটিই তার [[এক টেস্টের বিস্ময়কারী|একমাত্র টেস্টে]] অংশগ্রহণ ছিল। এরপর আর তাকে কোন টেস্টে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়নি। অন্যদিকে, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০০৪ তারিখে মুলতানে সফরকারী জিম্বাবুয়ে দলের বিপক্ষে [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অভিষেক ঘটে তার। ১৬ এপ্রিল, ২০০৮ তারিখে মুলতানে সফরকারী বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে সর্বশেষ ওডিআইয়ে অংশ নেন তিনি।
 
২০০৪-০৫ মৌসুমের শুরুতে ত্রি-দেশীয় প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। সাতটি যুবদের টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন বাজিদ খান পাকিস্তানের পক্ষে একটিমাত্র টেস্টে অংশ নিতে পেরেছিলেন। এছাড়াও, ২০০৫ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ গমনার্থে তাকে দলে রাখা হয়। কিন্তু, তিনি এ সুযোগ ধরে রাখতে পারেননি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে তার অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয়। এরফলে, [[জর্জ হ্যাডলি|হ্যাডলি পরিবারের]] পর [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণকারী পরিবারের তালিকা|দ্বিতীয় পরিবার হিসেবে]] পিতামহ, পিতা ও পুত্রের টেস্ট খেলারখেলায় অংশগ্রহণের কারণে মর্যাদাপ্রাপ্ত হন।
 
তিন বছর মাঠের বাইরে অবস্থানের পর ঘরোয়া ক্রিকেটে দূর্দান্ত খেলার স্বীকৃতিস্বরূপ এপ্রিল, ২০০৮ সালে সফরকারী [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল|বাংলাদেশ দলের]] বিপক্ষে ওডিআই দলে রাখা হয়।
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|2}}
 
== আরও দেখুন ==
* [[রশীদ লতিফ]]
* [[ইফতিখার আঞ্জুম]]
* [[এক টেস্টের বিস্ময়কারী]]
* [[পাকিস্তানী টেস্ট ক্রিকেটারদের তালিকা]]
* [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট দলসমূহের বর্তমান তালিকা]]
* [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়কদের তালিকা]]
* [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণকারী পরিবারের তালিকা]]
* [[পাকিস্তানী একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের তালিকা]]
 
== বহিঃসংযোগ ==