বিজ্ঞান কল্পকাহিনী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: হাতদ্বারা প্রত্যাবর্তন ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
Hossain Muhammad Ramzan (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৬৭ নং লাইন:
 
[[জার্মানি|জার্মান]] [[বিজ্ঞানী]] [[বার্নার ফন ব্রাউন]] আমেরিকার মহাকাশ প্রকল্পে (নাসা) কাজ করেন ও চাঁদে নভোচারী প্রেরণে সহায়তা করেন। [[রকেট|https://bn.wikipedia.org/wiki/রকেট]]
 
==== জেট প্রযুক্তিঃ ====
[[জেট|জেট বিমানে]] থাকে [[জেট ইঞ্জিন]] যা বাতাস ভিতরে টেনে নিয়ে তার দহন করে এবং উচ্চবেগে নিক্ষেপ করার মাধ্যমে ধাক্কা অর্জন করে। অনেকক্ষেত্রে,অতিরিক্ত ধাক্কা অর্জনের জন্য ''টার্বোফ্যান'' বা ''টার্বোগ্যাস'' ইঞ্জিন ব্যবহৃত হয়।তাছাড়া অতিরিক্ত জ্বালানী প্রবাহের জন্য ''আফটারবার্নার'' যুদ্ধবিমানগুলোতে ব্যবহৃত হয়।
 
[[জেট ইঞ্জিন|জেট ইঞ্জিনের]] নিম্নমুখী ধাক্কা দ্বারা [[অভিকর্ষ|অভিকর্ষের]] বিপরীতে ক্রিয়া করে। (সূত্রঃ [[বিমান|https://bn.wikipedia.org/wiki/বিমান]])
 
বস্তুত: জেট বিমান অত্যন্ত দ্রুত গতি সম্পন্ন বিমান যা প্রায় সুপারসোনিক কিংবা ট্রান্সোনিক গতির হয়ে থাকে। এরা এত দ্রুত গতি অর্জন করে নিউটনের ৩য় সূত্র প্রয়োগের মাধ্যমে। প্রচন্ড বলে বিমান থেকে নির্গত পদার্থের প্রতিক্রিয়া বলের কারণেই জেট বিমান গতি লাভ করে। সাধারণ বিমানগুলো বায়ুমণ্ডলের সবচেয়ে নিচের স্তরে ( বায়ুস্তরের ০ থেকে ১২/১৫ কিলোমিটার (০ থেকে ৭/৯ মাইল উচ্চে)।  অবস্থিত "ট্রপোস্ফিয়া " দিয়ে চলাচল করে। আর যাত্রী এবং মালবাহী জেট বিমানগুলো তার উপরের স্তরে  (বায়ুস্তরের ১২/১৫ থেকে ৫০ কিলোমিটার (৭/৯ থেকে ৩১ মাইল উচ্চে) অবস্থিত "স্ট্যাটোস্ফিয়ার" দিয়ে চলাচল করে।
 
'''টাইম ট্রাভেল আসলে কী?'''