নাভেদ-উল-হাসান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেট সংযুক্তিকরণ!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
১৪০ নং লাইন:
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর পাকিস্তানী ক্রিকেটে [[Allied Bank Limited cricket team|অ্যালাইড ব্যাংক]], পাকিস্তান কাস্টমস ও ওয়াটার এন্ড পাওয়ার ডেভেলপম্যান্ট অথরিটি; ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে ডার্বিশায়ার, সাসেক্স ও ইয়র্কশায়ার এবং অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটে তাসমানিয়া দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ [[অল-রাউন্ডার]] হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন '''রাণা নাভেদ''' নামে পরিচিত '''নাভেদ-উল-হাসান'''।
 
== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ==
১৯৯৫-৯৬ মৌসুম থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ১.৮৫ মিটার উচ্চতার অধিকারী নাভেদ-উল-হাসানের [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল।<ref>{{cite web|url=https://www.sportskeeda.com/player/rana-naved-ul-hasan |title=Profile|website=[[Sportskeeda]]|access-date=30 January 2021}}</ref>
১৯৯৫-৯৬ মৌসুম থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ১.৮৫ মিটার উচ্চতার অধিকারী নাভেদ-উল-হাসানের [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল।<ref>{{cite web|url=https://www.sportskeeda.com/player/rana-naved-ul-hasan |title=Profile|website=[[Sportskeeda]]|access-date=30 January 2021}}</ref> পেসের ধরন পরিবর্তনকেও অন্যতম অস্ত্র হিসেবে যুক্ত করেন। শুরুতে তার খেলায় প্রতিশ্রুতিশীলতার স্বাক্ষর থাকলেও শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে তাকে খুব শীঘ্রই জাতীয় দল থেকে বের করে দেয়া হয়। তাসত্ত্বেও, পাকিস্তান দলে ক্রমাগত শোয়েব আখতারের পিছু পিছু ছোটাসহ অন্যান্য বোলারের আঘাতের কারণে ওডিআই দলের নিত্য অনুসঙ্গ হিসেবে ফিরে আসেন।
 
তবে, টেস্টে তার অংশগ্রহণ বেশ সীমিত পর্যায়ের ছিল ও বেশ অসফলই বলা চলে। তাসত্ত্বেও, ২০০৫-০৬ মৌসুমে ইংল্যান্ড সফরে তিনি বেশ ভালোমানের ক্রীড়া নৈপুণ্য প্রদর্শন করেছিলেন। ২০০৬ সালে তার খেলার মান বেশ দূর্বল ছিল। সাসেক্সে তিনি কুঁচকির সমস্যায় আক্রান্ত হন। উমর গুলের প্রত্যাবর্তনে তার অবস্থানও কিছুটা সন্দেহের সৃষ্টি করে। তবে, পাকিস্তান দলে সঠিকমানের ফাস্ট বোলারের সন্ধানে হিমশিম খেলে তাকে বিশ্বকাপে যুক্ত করা হয়। দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে বিপর্যকর ফলাফলের পরও তাকে দলে রাখা হয়। ঐ প্রতিযোগিতায় দলের ব্যর্থতায় তাকে দলের বাইরে রাখা হয়। তবে, সাসেক্সে ঠিকই নিজেকে মেলে ধরতে তৎপরতা দেখিয়েছেন। নিচেরসারির মারকুটে ব্যাটসম্যান হিসেবে খুব কমই সফলতা পেয়েছেন। তবে, উইকেট-রক্ষক-ব্যাটসম্যান হিসেবেই তিনি নিজেকে গড়াতে চেয়েছিলেন। এছাড়াও, ক্রিকেটকে বেছে নিয়ে প্রথম পছন্দের ক্রীড়া হকি খেলা ছেড়ে দেন তিনি।
 
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে নয়টিমাত্র [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]], চুয়াত্তরটি [[একদিনের আন্তর্জাতিক]] ও চারটিমাত্র [[টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক|টি২০আইয়ে]] অংশগ্রহণ করেছেন নাভেদ-উল-হাসান। ২৮ অক্টোবর, ২০০৪ তারিখে করাচীতে সফরকারী শ্রীলঙ্কা দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ১১ জানুয়ারি, ২০০৭ তারিখে সেঞ্চুরিয়নে স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
 
২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের উদ্বোধনী খেলায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তাকে চড়ামাশুল গুণতে হয়। ফলশ্রুতিতে, পরের দুই খেলা থেকে বাদ পড়েন তিনি। এছাড়াও, আবুধাবি ও স্কটল্যান্ড গমনার্থে তাকে উপেক্ষিত হওয়াসহ শারীরিক সুস্থতার বিষয়েও নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখেন। এরফলে, জুলাই, ২০০৭ সালে তাকে কেন্দ্রীয় পর্যায়ের চুক্তি থেকে ছেটে ফেলা হয়। ইয়র্কশায়ারের সাথে দুই বছরের জন্যে চুক্তিবদ্ধ হন। পাকিস্তানে তার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ভাবনা ও কাউন্টি ক্রিকেটে যুক্ত হবার পর অনুমোদনবিহীন ইন্ডিয়ান ক্রিকেট লীগে অংশ নেন।
 
তবে, পিসিবি আইসিএলে অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়দের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেয়। ফলশ্রুতিতে, তাকে পুণরায় ওডিআই দলে ফিরিয়ে আনা হয়। ২০০৯ সালের শেষদিকে অস্ট্রেলিয়া গমন করেন। ঐ সফরে তার দল জয়বিহীন ছিল। অন্যতম খেলোয়াড় হিসেবে নিষেধাজ্ঞা কিংবা জরিমানার মুখোমুখি হন ও পিসিবির জবাবদিহিতার কবলে পড়েন। কিন্তু, শোয়েব মালিক ও মোহাম্মদ ইউসুফের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলেও তাকে বাঁকা চোখের কবলে পড়তে হয়। এছাড়াও, মোহাম্মদ আমির, মোহাম্মদ আসিফ ও উমর গুলের কারণে তিনি প্রতিবন্ধকতা প্রাপ্ত হন।
 
== তথ্যসূত্র ==
১৫২ ⟶ ১৫৯ নং লাইন:
{{ক্রিকেটআর্কাইভ}}
 
{{পাকিস্তান দল ২০০৯ আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি}}
{{Pakistan Squad 2007 Cricket World Cup}}
{{পাকিস্তান দল ২০০৪ আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি}}
{{Pakistan Squad 2007 Cricket World Cup}}
{{পাকিস্তান দল ২০০৯ আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি}}
{{কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ}}