ইসলামি বর্ষপঞ্জি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

ইসলাম ধর্মের শেষ বাণীবাহক [[মুহাম্মাদ (সাঃ)]] [[মক্কা|মক্কার]] [[ক্বুরায়েশ|ক্বুরায়েশদের]] দ্বারা নির্যাতিত হয়ে ৬২২ খ্রিস্টাব্দে মক্কা থেকে [[মদীনা|মদিনা]] চলে যান। তার এই জন্মভূমি ত্যাগ করার ঘটনাকে ইসলামে '[[হিজরত]]' হিসেবে আখ্যা দেয়া হয়। নবি মুহাম্মাদ (সাঃ) [[মক্কা]] থেকে [[মদিনা|মদিনায়]] [[হিজরত|হিজরতের]] ঘটনাকে চিরস্মরণীয় করে রাখার উদ্দেশ্যেই হিজরি সাল গণনার সূচনা। ইসলামের দ্বিতীয় [[উমর ইবনুল খাত্তাব|খলিফা ওমরের]] শাসনামলে ১৭ই হিজরি অর্থাৎ মুহাম্মাদেরমুহাম্মাদ (সাঃ) এর মৃত্যুর সাত বছর পর [[চাঁদ|চন্দ্র]] মাসের হিসাবে এই পঞ্জিকা প্রবর্তন করা হয়। হিজরতের এই ঐতিহাসিক তাৎপর্যের ফলেই ওমরের শাসনামলে যখন মুসলমানদের জন্য পৃথক ও স্বতন্ত্র পঞ্জিকা প্রণয়নের কথা উঠে আসে তখন তারা সর্বসম্মতভবে হিজরত থেকেই এই পঞ্জিকার গণনা শুরু করেন। যার ফলে চন্দ্রমাসের এই পঞ্জিকাকে বলা হয় ‘হিজরি সন’।<ref name="alkawsar2">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.alkawsar.com/article/92 | শিরোনাম=হিজরতের ইতিকথা | প্রকাশক=মাসিক আলকাউসার | তারিখ=জানুয়ারি ২০১০ | সংগ্রহের-তারিখ=3 January 2014 | লেখক=হোসাইন, মুহাম্মাদ ত্বহা}}</ref>