মুতাজিলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
MdsShakil (আলোচনা | অবদান)
মোহাম্মদ শাফি চৌধুরী-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে 103.67.158.10-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৫ নং লাইন:
[[উমাইয়া খিলাফত|উমাইয়া যুগে]] মুতাজিলা আন্দোলনের আবির্ভাব হয়। [[ওয়াসিল ইবনে আতা|ওয়াসিল ইবনে আতাকে]] মুতাজিলা মতবাদের জনক হিসেবে ধরা হয়। তিনি ছিলেন [[হাসান বসরি|হাসান বসরির]] শিষ্য, একটি মাসলাকে কেন্দ্রকরে তিনি হাসান বসরীর মতাবাদ থেকে বের হয়ে নিজে একটি মতাদর্শ চালু করেন, যা মুতাজিলা মতবাদ নামে পরিচিতি পায়। ''মুতাজিলা'' শব্দটির অর্থ দাঁড়ায় "নিজেকে আলাদা করে নেয়া বা কিছু থেকে প্রত্যাহার করে নেয়া"।
 
[[আব্বাসীয় খিলাফত|আব্বাসীয় যুগে]] এটি রাজনৈতিকভাবে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছায় কারণ আব্বাসীয় খলিফা আল-মামুন এই মতবাদ গ্রহণ করেন। কিন্তু এই মতবাদকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে ধর্মীয় নিপিড়ন শুরু হয় শিয়া, সুন্নি আলেমদের উপর এবং অন্য যারা এই মতবাদ গ্রহণ করে নি। এই নীতি পনের বছর (৮৩৩-৮৪৮ খ্রিষ্টাব্দ) ধরে চলে এবং এই সময়ের মধ্যে ইমামিএকজন আহলুসবিখ্যাত সুুুন্নাহ নামে খ্যাত সে সময়ের সবচেয়ে প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস এবং ফকিহইসলামি ব্যক্তিত্ব [[আহমদ বিন হাম্বল|ইমাম আহমদ বিন হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ)]] কারারুদ্ধ হন। মুতাজিলা মতবাদের আলেমরাও এই সকলের প্রতিবাদ না করে নিরব থাকেন। পরে [[আল-মুতাওয়াক্কিল]] (১০ম আব্বাসীয় খলিফা) ক্ষমতায় এলে তিনিবিন মুক্তিহাম্বল পানমুক্তি পান।
 
==চিন্তাধারা==