টাঙ্গাইল কমিউটার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৮ নং লাইন:
*[[তেজগাঁও রেলওয়ে স্টেশন|তেজগাঁও]]
==রোলিং স্টক==
টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেন নারায়ণগঞ্জ থেকে জয়দেবপুর রুটে তুরাগ কমিউটার নামে চলাচলরত ট্রেনের মিটারগেজ রেক দ্বারা টাঙ্গাইল কমিউটার নামে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব স্টেশন থেকে ঢাকা রুটে পরিচালনা শুরু করা হয়। তবে গুরুত্বপুর্ণ রুট জয়দেবপুর ঢাকা রুটে যাত্রীদের চাপ সৃষ্টি হয়। এই চাপ কমানোর জন্য রেল বিভাগ ১টি সিদ্ধান্ত নেয়। যে টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনটিকে সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনের পুরাতনকিছু ব্রডগেজ ভ্যাকুয়াম রেক দ্বারা পরিচালনা শুরু করা এবং টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনের মিটারগেজ রেক দ্বারা পুনরায় তুরাগ কমিউটার ট্রেন চালু করা। সেই অনুযায়ী রেল বিভাগ ব্রডগেজ রেক দ্বারা টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেন ও মিটারগেজ রেক দ্বারা তুরাগ কমিউটার ট্রেন চালু করে। তবে করোনার জন্য ২৫ই মার্চ থেকে বন্ধ হলে আর চালু হয়নি। সাধারনত টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেন হলুদ রঙের পুরনো [[ভ্যাকুয়াম ব্রেক|ভ্যাকুয়াম ব্রেকের]] [[৫ ফুট ৬ ইঞ্চি গেজ রেলওয়ে|ব্রড-গেজ]] (১,৬৭৬ মি.মি.) কোচ দ্বারা চলাচল করত। ট্রেনটি কমিউটার হলেও কোচগুলো আন্তঃনগরের। ২০২০ সালের ১৫ই অক্টোবর এই ট্রেনের রেক দিয়ে [[বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস]] চালু হলে রেল বিভাগের কোচ সংকট ঘটে। তবে রেল বিভাগ জানায় [[মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস]] নতুন [[ইন্ডাস্ট্রি কেরেটা এপি|পিটি ইনকা]] কোচ পাওয়ায় এর অবমুক্ত [[মিটার-গেজ রেলপথ|মিটার-গেজ]] ভ্যাকুয়াম-ব্রেকের কোচ টাঙ্গাইল এক্সপ্রেসকে দেওয়া হবে।
 
অবশেষে ২০২০ সালের ১৯শে ডিসেম্বর থেকে আন্তনগর মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনের পুরাতন ভ্যাকুয়াম রেক দ্বারা পরিচালনা শুরু করা হয়।
 
এই ট্রেনটিতে ২৩০০, ২৪০০, ২৬০০, ২৭০০২৯০০২৪০০ শ্রেনীর লোকোমেটিড ব্যবহার করা হবে।
 
==তথ্যসূত্র==