নিকটদৃষ্টি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8
Ibn ratan (আলোচনা | অবদান)
→‎লক্ষণসমূহ: বিষয়বস্তু যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৬ নং লাইন:
 
== লক্ষণসমূহ ==
{{Double image|right|Human_eyesight_two_children_and_ball_with_myopia.jpg|200|Human eyesight two children and ball normal vision color.jpg|200|ক্ষীণদৃষ্টি (''বামে''), সাধারণ দর্শন (''ডানে'')||}}মাইওপিয়া বা ক্ষীণদৃষ্টি আক্রান্ত চোখ খুব কাছের বস্তু বেশ ভালো দেখলেও দূরের বস্তু ঝাপসা দেখে। অর্থাৎ এই চোখের নিকটবিন্দু ২৫ সেন্টিমিটারেরও কম হতে পারে। অন্যান্য লক্ষণগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য -
 
১। মাথা ব্যাথা:
আমাদের চোখে লেন্স আলো এবং লক্ষ্যবস্তুর দূরত্বের ভিত্তিতে অ্যাডজাস্ট করতে পারে। একে বলে একোমোডেশন। এই কাজটা করে থাকে লেন্সের সাথে লাগানো অকুলার পেশী। যদি লেন্সের ফোকাসিং এ সমস্যা থাকে, তাহলে এই পিসিকে খাটতে হয় আরো বেশি। ফলাফল, চোখ ব্যাথা এবং মাথা ব্যাথা।
 
২।চোখের ক্লান্তি:
যে কারণে মাথাব্যথা হয় ওই একই কারণে চোখের ক্লান্তি হতে পারে। এক্ষেত্রে হঠাৎ হঠাৎ দৃষ্টি ঘোলা হয়ে যাওয়া, শুষ্ক চোখ, লাল চোখ এবং চোখ দিয়ে পানি পড়ার মত লক্ষণ গুলো প্রকাশ পায়।
অনেকে বলে কাছ থেকে টিভি দেখলে বা বই পড়লে এই রোগ হয়, আসলে ব্যাপারটা পুরো উল্টো। বাচ্চারা কাছ থেকে টিভি দেখছে বা বই পড়ছে দেখলে বুঝতে হবে তাদের ময়োপিয়া থাকতে পারে। কারণ তারা ওই কাছ থেকে দেখেই অভ্যস্ত এবং অনেক সময় বুঝতেই পারে না যে সমস্যা আছে। আবার এই কাছ থেকে পড়ার চেষ্টা কারণ হল, ছোটদের চোখের লেন্স প্রকৃিগতভাবেই বেশি সংকোচনশীল হয়, একারণে তারা চোখের অনেক কাছেও স্পষ্ট বিম্ব গঠন করতে পারে। বড় হাওয়ার সাথে সাথে লেন্স ক্রমশ শক্ত হলে এই ক্ষমতা আপনা থেকেই চলে যায়।
 
== কারণ ==