গ্যাসীয় পদার্থ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
MdsShakil (আলোচনা | অবদান)
182.66.171.30-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Hasley-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
ট্যাগ: ইমোজি মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
সাধারণ তাপমাত্রায় যেসব পদার্থ বায়বীয় অবস্থায় থাকে তাদেরকে '''গ্যাস''' বলা হয়। এটি সাধারণভাবে পদার্থের একটি ত্রিমাত্রিক অবস্থা হিসেবেই গণ্য হয়। উপরন্তু এটি পদার্থের একটি ভৌত অবস্থা মাত্র, কারণ চাপ বাড়িয়ে এবং তাপমাত্রা কমিয়ে একে তরলে এবং পরবর্তিতে কঠিনেও পরিণত করা যায়। গ্যাসের উদাহরণ হল :- H<sub>2</sub>, N<sub>2</sub>, O<sub>2</sub>, CO<sub>2</sub> ইত্যাদি।
 
== বৈশিষ্ট্য == বই তে আছে দেখে নে।।😅😁😁
বিভিন্ন গ্যাসের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যসম্ভার থাকলেও সকল গ্যাসের কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এগুলো হল -
* গ্যাসের [[ঘনত্ব]] কম এবং [[পেষণমাত্রা|সংকোচন ক্ষমতা]] (Compressibility) উচ্চ। এ কারণে গ্যাসকে অল্প চাপ প্রয়োগের মাধ্যমেই অনেক সংকুচিত করা যায়।
* গ্যাসের সম্প্রসারণ ক্ষমতা (Expansibility) খুবই বেশি। যেকোন পাত্রে গ্যাস রাখলে তা অতি দ্রুত সমস্ত পাত্রে ছড়িয়ে পড়ে।
* গ্যাসের [[ব্যাপন]] ক্ষমতা অত্যধিক। দুই বা ততোধিক গ্যাস পরস্পরের মধ্যে অতি দ্রুত পরিব্যপ্ত হয়ে সমসত্ত্ব মিশ্রণ তৈরি করে।
* সকল গ্যাসই সেটিকে যে পাত্রে রাখা হয় তার দেয়ালে সমানভাবে চাপ প্রয়োগ করে।
* কঠিন ও তরল পদার্থের তুলনায় গ্যাসের আপেক্ষিক আয়তন অনেক বেশি। গ্যাসের অণুগুলোর মধ্যে [[আন্তঃআণবিক স্থান]] যথেষ্ট বেশি থাকে এবং এদের অণুগুলোর মধ্যেকার [[আন্তঃআণবিক বল]] নেই বললেই চলে।
 
== চাপ এবং আয়তন ==