তৌসিফ আহমেদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
তথ্যছক অন্তর্ভূক্তি!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ক্রিকেটার
{{Infobox cricketer
| name = তৌসিফ আহমেদ
| image =
২০ নং লাইন:
 
| international = true
| internationalspan = ১৯৮০ - ১৯৯৩১৯৮০–১৯৯৩
| country = পাকিস্তান
| testdebutagainst = অস্ট্রেলিয়া
৭৮ নং লাইন:
}}
 
'''তৌসিফ আহমেদ''' ({{lang-ur|توصیف احمد}}; জন্ম: ১০ মে, ১৯৫৮) সিন্ধু প্রদেশের করাচী এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক পাকিস্তানী আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ও কোচ। [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তান ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৮০-এর দশকের সূচনালগ্ন থেকে ১৯৯০-এর দশকের সূচনালগ্ন পর্যন্ত পাকিস্তানের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
 
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর পাকিস্তানী ক্রিকেটে করাচী, [[Pakistan Customs cricket team|পাকিস্তান কাস্টমস]], পাবলিক ওয়ার্কস ডিপার্টমেন্ট ও ইউনাইটেড ব্যাংক লিমিটেড দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতে অফ ব্রেক বোলিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিং করতেন তিনি।
 
== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ==
১৯৭৮-৭৯ মৌসুম থেকে ১৯৯৭-৯৮ মৌসুম পর্যন্ত তৌসিফ আহমেদের [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল।
১৯৭৮-৭৯ মৌসুম থেকে ১৯৯৭-৯৮ মৌসুম পর্যন্ত তৌসিফ আহমেদের [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। দলীয় সঙ্গী [[আবদুল কাদির (ক্রিকেটার)|আবদুল কাদির]] ও [[ইকবাল কাশিম|ইকবাল কাশিমের]] সাফল্যে তার সফলতা অনেকাংশেই ম্লান হয়ে পড়ে। তবে, তিনি দক্ষতা ও চাতুর্যতা সহকারে বোলিং করেছেন। তার কোঁকড়ানো চুল ও গোঁফ সহযোগে তাকে অনেকটা [[লিওনেল রিচি|লিওনেল রিচি’র]] ন্যায় দেখাতো।
 
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে চৌত্রিশটি [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] ও সত্তরটি [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অংশগ্রহণ করেছেন তৌসিফ আহমেদ। ২৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮০ তারিখে করাচীতে সফরকারী অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ১ ডিসেম্বর, ১৯৯৩ তারিখে একই মাঠে জিম্বাবুয়ে দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
 
১৯৮৬-৮৭ মৌসুমে ভারতের বিপক্ষে অবিস্মরণীয় ১৬ রানের জয়ে বিরাট ভূমিকা রেখেছেন। ঐ টেস্টে [[সুনীল গাভাস্কার]] মহাকাব্যিক ৯৬ রান তুলে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করেছিলেন। দুই বছর পর করাচীতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলায় ৪৭.৪-২৮-৪৪-৩ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েছিলেন। তার বোলিং গড়ে আবদুল কাদিরের চেয়ে ভালো ছিল।
 
== তথ্যসূত্র ==