সৌরমণ্ডল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বাংলা পরিভাষাকে অগ্রাধিকার |
অ বিন্যাস সংশোধন |
||
১ নং লাইন:
[[File:72408main ACD97-0036-1.jpg|thumb|350px|[[ইন্টারস্টেলার বাউন্ডারি এক্সপ্লোরার|ইন্টারস্টেলার বাউন্ডারি এক্সপ্লোরারের]] প্রাথমিক ফলাফল থেকে
[[File:Ibexheliosphererevised.jpg|thumb|350px|শিল্পীর কল্পনায়
'''সৌরমণ্ডল''' হলো সূর্য কতৃক তৈরি, সূর্যের পারিপার্শ্বিক বুদবুদের মত একটি [[মহাশূন্য|মহাজাগতিক অঞ্চল]]।
▲[[File:Ibexheliosphererevised.jpg|thumb|350px|শিল্পীর কল্পনায় হেলিওস্ফিয়ার ([[নাসা]]র চিত্র)]]
▲'''সৌরমণ্ডল''' হলো সূর্য কতৃক তৈরি, সূর্যের পারিপার্শ্বিক বুদবুদের মত একটি [[মহাশূন্য|মহাজাগতিক অঞ্চল]]। একে '''হেলিওস্ফিয়ার''' বা '''হেলিওমণ্ডল''' নামেও ডাকা হতে পারে। প্লাজমা পদার্থবিজ্ঞানের ভাষায় সৌরমণ্ডল হলো সূর্য কতৃক পারিপার্শ্বিক [[আন্তঃনাক্ষত্রিক পদার্থ|অন্তনাক্ষত্রিক পদার্থে]] সৃষ্ট একটি খোল। সৌরমণ্ডলের এই "বুদবুদটি" ক্রমাগত সূর্য কতৃক সৃষ্ট প্লাজমা ([[সৌর বায়ু]]) দ্বারা "স্ফীত" হয়। সৌরমণ্ডলের বাইরে সৌর প্লাজমা নিজেকে [[আকাশগঙ্গা ছায়াপথ]] থেকে প্রবেশ করা আন্তঃনাক্ষত্রিক [[প্লাজমা]]র কাছে নিজেকে সপে দেয়। সৌরমণ্ডলের ভেতরে ও বাইরে [[বিকিরণ]] মাত্রার তফাত থাকে; পৃথকভাবে, সৌরমণ্ডলের অভ্যন্তরভাগে [[মহাজাগতিক রশ্মি]] বহির্ভাগের থেকে কম প্রতুল। ফলে, এর অভ্যন্তরীণ গ্রহসমূহ ([[পৃথিবী]] সহ) আংশিকভাবে এদের প্রভাব থেকে রক্ষা পায়। বলা হয়, [[অ্যালেক্সান্ডার জে ডেসলার]] ইংরেজি "হেলিওস্ফিয়ার" শব্দটি উদ্ভাবন করেন, যিনি ১৯৬৭ সালে বৈজ্ঞানিক সাহিত্যে প্রথম এই শব্দটি ব্যাবহার করেন।<ref name="dessler-revgeophys">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি
|লেখক = Alexander J. Dessler
|শিরোনাম = Solar wind and interplanetary magnetic field
১৩ ⟶ ১২ নং লাইন:
|ডিওআই = 10.1029/RG005i001p00001
|বিবকোড= 1967RvGSP...5....1D
}}</ref> সৌরমণ্ডলের বৈজ্ঞানিক অধ্যায়নকে বলা হয় [[সৌরমণ্ডল পদার্থবিজ্ঞান]] (Heliophysics ''হেলিওফিজিক্স'') যার মধ্যে [[মহাকাশ আবহাওয়া]] ও [[মহাকাশ জলবায়ু]]ও অন্তর্ভুক্ত।
[[ভয়েজার কর্মসূচি]]|র দুইটি মহাকাশযান [[ভয়েজার ১]] ও [[ভয়েজার ২]]
|শিরোনাম = NASA Spacecraft Embarks on Historic Journey Into Interstellar Space
|ওয়েবসাইট = NASA
|তারিখ = 12 September 2013
|ইউআরএল = http://www.nasa.gov/mission_pages/voyager/voyager20130912.html
|সংগ্রহের-তারিখ = 8 March 2016}}</ref> এসময় মহাকাশযানটি প্রায় ৪০ গুণ বেশী প্লাজমা [[ঘনত্ব]] পরিমাপ করে। ২০১৮ সালে নাসা ঘোষণা দেয় যে সেই বছরের ৫ই নভেম্বর মহাকাশযান ভয়েজার ২
|শিরোনাম = NASA's Voyager 2 Probe Enters Interstellar Space
|ওয়েবসাইট = NASA Jet Propulsion Laboratory
|তারিখ = 10 December 2018
|ইউআরএল = https://www.jpl.nasa.gov/news/news.php?feature=7301
|সংগ্রহের-তারিখ = 14 December 2018}}</ref> যেহেতু হেলিওপজ সূর্য ও অবশিষ্ট ছায়াপথ কতৃক তৈরী পদার্থের মাঝে [[সৌরজগৎ|সীমানা]] সূচিত করে, তাই ভয়েজার মহাকাশযান দ্বয়কে, যারা
==
*[[পায়োনীয়ার ১১]]
*[[পায়োনীয়ার ১০]]
৩৭ ⟶ ৩৬ নং লাইন:
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
==
* {{সাময়িকী উদ্ধৃতি | শেষাংশ = Schwadron | প্রথমাংশ = N. A. |লেখক-প্রদর্শন=etal | শিরোনাম = Does the Space Environment Affect the Ecosphere? | সাময়িকী = Eos | খণ্ড = 92 | সংখ্যা নং = 36 | পাতাসমূহ = 297–301 | তারিখ = 6 September 2011 | ডিওআই = 10.1029/2011eo360001|বিবকোড = 2011EOSTr..92..297S }}
|