সাধু ভাষা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আলবি রেজা (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ।
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ভুলিয়া
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৫ নং লাইন:
[[সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়|ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের]] মতে, সাধারণ গদ্য-সাহিত্যে ব্যবহৃত বাঙ্গালা ভাষাকে সাধু ভাষা বলে।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=ভাষা-শিক্ষা|শেষাংশ=মামুদ|প্রথমাংশ=ড. হায়াৎ|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=১৬|আইএসবিএন=}}</ref> এছাড়াও তিনি এ ভাষাকে সমগ্র বঙ্গদেশের সম্পত্তি বলে আখ্যায়িত করেছেন। [[মুহম্মদ এনামুল হক|মুহম্মদ এনামুল হকের]] মতে,
{{cquote|বাংলা ভাষার সংস্কৃত শব্দ-সম্পন্ন ক্রিয়া ও সর্বনাম পদের পূর্ণরূপ ও ব্যকরণসিদ্ধ উপাদান ব্যবহার করিয়া ইংরেজি গদ্য-সাহিত্যের পদবিন্যাসের প্রণালি অনুসরণে পরিকল্পিত যে সর্বজনীন গদ্যরীতি বাংলা সাহিত্যে প্রবর্তিত হয়, তাহাকে বাংলা সাধু ভাষা বলে ।|}}
সাধু ভাষার বাক্যরীতি অনেকটা সুনির্ধারিত। এ ভাষায় [[তৎসম]] শব্দের প্রয়োগ অধিক। এতে [[সর্বনাম]], [[ক্রিয়াপদ]] প্রভৃতির রূপ মৌখিক ভাষার রূপ অপেক্ষা পূর্ণতর। চলিত ভাষা সর্বদাই নতুন নতুন ধ্বনি-পরিবর্তন করে। কিন্তু সাধু ভাষায় শব্দের রূপান্তর তেমন দেখা যায় না। যেমন, চলিত ভাষায় স্বরসঙ্গতি ও অভিশ্রুতির প্রভাব বিশেষভাবে লক্ষণীয়, কিন্তু সাধু ভাষায় তেমনটা দেখা যায় না। চলিত ভাষা অপেক্ষাকৃত চটুল এবং সাধু ভাষা গম্ভীর; তবে ব্যঙ্গরচনা বা রম্যরচনায় চলিত ভাষার মতো সাধু ভাষারও সফল ব্যবহার হতে পারে। তবে সাধু ভাষায় আছে এক ধরণের স্বাভাবিক আভিজাত্য ও ঋজুতা।ঋজুত
 
==ইতিহাস==
২২৮ নং লাইন:
| কখনো
|-
| কাটিছে
| ইহারা
 
| এরা
| কফোণি
২৭০ ⟶ ২৭১ নং লাইন:
| কিছু, কিছুটা, কিঞ্চিৎ
|-
| ভুলিয়া
| যাহাদের
 
| যাদের
| পক্ষী