বৌদ্ধ ধ্যান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Janilin.bappi (আলোচনা | অবদান)
→‎পূর্ব এশীয় মহাযান: অনুবাদ, সম্প্রসারণ, তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন
Janilin.bappi (আলোচনা | অবদান)
→‎তিয়ানতাই সমথ-বিপাসনা: সংশোধন, রচনাশৈলী
৪৫০ নং লাইন:
 
=== তিয়ানতাই সমথ-বিপাসনা ===
[[চায়নাচীন|চায়নাতে]] নিয়মতান্ত্রিক ও বোধগম্য ধ্যান, ''তিয়ানতাই'' ধারাতে দেখা যায়। ভারতীয় বৌদ্ধ ধ্যান সংক্রান্তিয় নির্দেশিকা পুস্তক ছাড়াও এই ধারায় তাঁদের নিজেদের প্রবর্তিত কিছু ধ্যান অনুশীলন দেখা যায়, যা শমথ ও বিদর্শন ধ্যানের ভিত্তিতে গড়ে উঠেছে। ঝিয়ি-এর সামাথাবিপাসানা, ঝিগুয়াং-এর মাহাসামাথাবিপাসানা, এবং ছয় সূক্ষ্ম ধর্ম দ্বার গ্রন্থ সমূহ, এই ধারার ধ্যানের জন্য বিশদভাবে পাঠ করা হয়ে থাকে। ঝিয়ি তাঁর গ্রন্থে বলেছেন, "শমথ ও বিদর্শন অনুশীলনের মাধ্যমে নির্বান অর্জন করা সম্ভব। সকল বন্ধন একত্রিত করার প্রথম ধাপ হল শমথ, এবং বিদর্শন জাগতিক ভ্রান্তি দূর করার জন্য অপরিহার্য। শমথ ধ্যান মনের খোরাক মেটায়, এবং বিদর্শন আধ্যাত্মিক উন্নতি ঘটায়। শমথ ধ্যানের মাধ্যমে অনুপম সমাধির উৎপন্ন হয়, এবং বিদর্শন প্রজ্ঞা আনে।"
 
তিয়ানতাই ধারার ধ্যানে আনাপানা স্মৃতির প্রাধান্য দেখা যায়। ঝিয়ি শ্বাসকে চার ভাবে ভাগ : হাঁপানো, সাধারণ শ্বাস, নিঃশব্দের গভীর শ্বাস, এবং স্থবিরতা/বিশ্রাম। ঝিয়ির মতে, প্রথম তিন প্রকারের শ্বাস শুদ্ধ নয়, শুধুমাত্র চতুর্থ প্রকারের শ্বাসই শুদ্ধ। ঝিয়ি, চার রকমের সমাধি এবং দশ ধরণের বিদর্শনের ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
 
তিয়ানতাই ধারার ধ্যানে আনাপানা স্মৃতির প্রাধান্য দেখা যায়। ঝিয়ি শ্বাসকে চার ভাবে ভাগ : হাঁপানো, সাধারণ শ্বাস, নিঃশব্দের গভীর শ্বাস, এবং স্থবিরতা/বিশ্রাম। ঝিয়ির মতে, প্রথম তিন প্রকারের শ্বাস শুদ্ধ নয়, শুধুমাত্র চতুর্থ প্রকারের শ্বাসই শুদ্ধ। ঝিয়ি, চার রকমের সমাধি এবং দশ ধরণের বিদর্শনের ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
 
=== জাপানি তেন্দাই ===