কুমায়ূন বিভাগ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
৫৩ নং লাইন:
[[File:View of Almora, with soldiers of 3rd Gurkha, 1895.jpg|thumb|১৮৯৫ খ্রিস্টাব্দে [[আলমোড়া]]য় [[তৃতীয় গোর্খা রাইফেলস|তৃতীয় গোর্খা রাইফেলসের]] সৈন্য]]
খ্রিস্টীয় অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষার্ধে কুমায়ূনের রাজাদের ক্ষমতা ধীরে ধীরে হ্রাস পেতে থাকে। রাজা মহেন্দ্র চাঁদ ছিলেন প্রশাসক হিসেবে একজন ব্যর্থ রাজা। কুমায়ূনের থেকে ডোটী অঞ্চল স্খলিত
গোর্খারা দীর্ঘ ২৪ বছর কুমায়ূনের ওপর রাজত্ব করেন, বিভিন্ন স্থানীয় পুস্তকে এই সময়কালকে নিষ্ঠুর এবং দুর্দশাগ্রস্ত বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এই সময়কালে উল্লেখযোগ্য উন্নয়নমূলক কাজ যে একটি মাত্র হয়েছিল তা হল আলমোড়া হয়ে কালি নদী এবং শ্রীনগরের সরক মারফত যোগসুত্র স্থাপন। গোর্খা শাসনকালে আলমোড়া ছিল কুমায়ূনের বৃহত্তম নগর এবং আনুমানিকভাবে এখানে ১,০০০ টি পরিবার বসবাস করতো।
গোর্খারা [[অওধ রাজ্য]]র আভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানো শুরু করলে [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশদের]] করদ [[আওধের নবাব|অওধ রাজ্যের নবাব]] এই বিষয়ে মীমাংসার জন্য ব্রিটিশ সৈন্যদের সঙ্গে বোঝাপড়া শুরু করেন। ফলস্বরূপ ১৮১৪ খ্রিস্টাব্দে [[গোর্খা যুদ্ধ]] বা ইঙ্গ-নেপাল যুদ্ধ সংঘটিত হয়। কলোনেল নিকোলাসের দিনে ৫০০ সৈন্য, ৬ টি পোন্ডার বন্দুক নিয়ে ব্রিটিশ সৈন্য [[কাশীপুর, উত্তরাখণ্ড|কাশীপুর]] হয়ে কুমায়ূনের প্রবেশ করে এবং ১৮১৫ খ্রিস্টাব্দের ২৬শে এপ্রিল তারিখের মধ্যে আলমোড়া দখল করে। ওই একই দিনে অন্যতম গোর্খা সেনাধ্যক্ষ চন্দ্র বাহাদুর শাহ ব্রিটিশদেরকে একটি সাময়িক যুদ্ধবিরতির চিহ্ন প্রেরণ করেন এবং ওই অঞ্চলকে নিয়ে নিজেদের মধ্যে শত্রুতা প্রশমিত করার অনুরোধ করেন। গোর্খারা সকল অধিকৃত জমি তথা ঐ দেশ ছেড়ে চলে দেওয়ার শর্তে এই যুদ্ধ সমাপ্ত হয়। ১৮১৬ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ ওগোর কাদের মধ্যে সুগৌলির চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে কুমায়ূন সরকারিভাবে একটি ব্রিটিশ শাসিত অঞ্চলে পরিণত হয়।
==তথ্যসূত্র==
|