হুররাম সুলতান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Great Hero32 (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৩৬ নং লাইন:
ইস্তাম্বুলের হেরেমে হুররেম সুলতান সুলায়মানের প্রথম খাসবাদীর(উপপত্নী) , [[মাহিদেভরান সুলতান|মাহিদেভরান সুলতানের]] একজন শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে ওঠেন। ১৫২১ সালে হুররাম তার প্রথম পুত্র মেহমেদের জন্ম দেন এবং এরপর আরও চার পুত্র, যা সুলতানের একমাত্র পুত্রের মাতা হিসেবে অর্জিত মাহিদেভরানের মর্যাদাকে ক্ষুণ্ণ করে দেয়।<ref name="encycloapedia">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Encyclopedia of the Ottoman Empire |ইউআরএল=http://www.practicalturkish.com/encyclopedia-h.html |সংগ্রহের-তারিখ=২ ডিসেম্বর ২০১৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20080601083526/http://www.practicalturkish.com/encyclopedia-h.html |আর্কাইভের-তারিখ=১ জুন ২০০৮ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> সুলায়মানের মাতা, [[আয়শে হাফসা সুলতান]], হারেমের শৃঙখলা বজায় রাখতে এই দুই মহিলার শত্রুতাকে অংশত গোপন রাখতেন। কিন্তু ১৫৩৪ সালে তার মৃত্যুর পর, একটি তুমুল লড়াই সঙ্ঘটিত হয়, যেখানে মাহিদেভরান হুররেমকে মারধর করেন। এ ঘটনায় সুলাইমান ক্ষুব্ধ হয়ে পরবর্তীতে মাহিদেভ্রান সুলতানকে পুত্র [[শাহজাদা মুস্তাফা]] সহ প্রাদেশিক রাজধানী মানিসায় পাঠিয়ে দেন। অপরপক্ষে তুর্কি ইতিহাসবিদ নেচদেত সাকাওলুর মত অনুসারে, এই অভিযোগগুলি মোটেও সত্য ছিল না। উসমানীয় প্রথানুযায়ী রাজনৈতিকভাবে সাম্রাজ্য পরিচালনার অভিজ্ঞতা লাভের জন্য [[শাহজাদা মুস্তাফা]] মানিসা প্রদেশের গভর্নর নিযুক্ত হওয়ার কারণে মাহিদেবরান তার পুত্র মুস্তাফাসহ ইস্তাম্বুল ছেড়ে মানিসা গিয়েছিলেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=9mItAQAAIAAJ|শিরোনাম=Famous Ottoman women |শেষাংশ=Sakaoğlu |প্রথমাংশ=Necdet |তারিখ=2007|প্রকাশক=Avea|পাতা=89|ভাষা=en}}</ref>
হুররাম এবং মাহিদেভরান মিলে সুলাইমানের ছয় পুত্রসন্তানের জন্ম দেন, যাদের মধ্যে ৪ জন ১৫৫০ সালের মধ্যে জীবিত ছিল: মুস্তফা, সেলিম, [[
বহু বছর পর, সুলায়মানের দীর্ঘ শাসনামলের শেষের দিকে, তার পুত্রদের শত্রুতা আরও স্পষ্ট ও প্রকট আকার ধারণ করে।ঐতিহাসিক সূত্র দ্বারা জানা যায় ১৫৫৩ সালে সফভীয় ইরানের বিরুদ্ধে অভিযানকালে রুস্তম পাশা সুলেমানকে অবহিত করেন মুস্তাফা বিদ্রোহ করেছেন এবং সুলেমানকে হত্যার উদ্দেশ্যে বিশাল সৈনাবাহিনী নিয়ে এগিয়ে আসছেন। বিপরীতে মুস্তাফাকে বলা হয় ইরানের বিরুদ্ধে অভিযানের সময় সুলতান সুলেমান বিপদে পরেছেন এবং শাহজাদা মুস্তাফার সহায়তা চেয়েছেন। যার পরিণতিতে মুস্তাফা তার সৈন্যবাহিনী নিয়ে সুলতানকে সাহায্য করার জন্য রওনা হন।
|