লস্ট ইন ট্রান্সলেশন (চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
প্রবন্ধ সৃষ্টি
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২ নং লাইন:
 
'''লস্ট ইন ট্রান্সলেশন''' ২০০৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি আমেরিকান প্রণয়ধর্মী হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র। [[সোফিয়া কোপোলা]] ছবিটির পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার। [[বিল মারে]] এ ছবিতে [[বব হ্যারিস]] চরিত্রে অভিনয় করেন। হ্যারিস একজন ক্ষয়িষ্ণু আমেরিকান তারকা, যে তার জীবনের মধ্যগগনে এসে [[টোকিও]] শহরে সান্তোরে [[হুইস্কি|হুইস্কির]] প্রচারণা চালাতে গিয়ে সংকটের সম্মুখীন হয়। এসময় শার্লট নামের এক আমেরিকান তরুণীর সাথে তার দেখা হয়। শার্লট একজন তরুণী, যে সম্প্রতি আমেরিকার একটি কলেজ থেকে স্নাতক হয়েছে। [[স্কারলেট জোহানসন]] এ ছবিতে শার্লট চরিত্রে অভিনয় করেন। [[জিওভান্নি রিবসি]] ও [[অ্যানা ফ্যারিস]]-ও এ ছবিতে অভিনয় করেছেন। জাপানের সাংস্কৃতিক অবক্ষয়ের প্রেক্ষাপটে বিচ্ছিন্নতা ও সংযোগহীনতার বিষয়টিই এখানে ফুটে ওঠেছে। চলচ্চিত্র সমালোচক ও পণ্ডিতরা বলেন, মূলধারার বর্ণনা ও প্রেমের সাধারণ বর্ণনার বাইরে গিয়ে এটি ব্যতিক্রমী ধারা তৈরিতে সক্ষম হয়েছে।
 
কোপোলা [[টোকিও]] শহরে বসবাস করতে গিয়ে শহরটিকে ভালোবেসে ফেলেন। তখনই তিনি এর চিত্রনাট্য রচনা করার সিদ্ধান্ত নেন। পার্ক হায়াট টোকিওতে বসবাসরত দুইজন পুরুষ ও নারী প্রণয়ের বিষাদ অনুভব করছে- এ ধারণা মাথায় রেখেই কোপোলা ছবিটির চিত্রনাট্য লেখেন। তিনি ১৯৯৯ সালে তার প্রথম ছবি [[দ্য ভার্জিন সুইসাইডস]] এর প্রচারণা চালাতে গিয়ে এখানে অবস্থান করেন। কোপোলা চেয়েছিলেন, বিল মারেই ছবির পুরুষ চরিত্রে অভিনয় করুন। বিল মারেকে এক বছর ধরে কোপোলা ক্রমশ পত্র লিখেন ও টেলিফোনে বার্তা পাঠান। ছবির চার মিলিয়ন ডলার বাজেটের এক মিলিয়ন ডলার তিনি মারের আসার পূর্বেই খরচ করে ফেলেন। অবশেষে মারে টোকিওতে এসে পৌঁছালে কোপোলা চিন্তামুক্ত হন।
 
২০০২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর ছবির প্রধান আলোকচিত্রায়ন শুরু হয়, যা ২৭ দিন ব্যাপী চলমান ছিল। কোপোলা ছবির সময়সূচি নমনীয় রেখেছিলেন। তার কাছে উপকরণ/যন্ত্রপাতি কিংবা ক্রু - সবই নগণ্য পরিমাণে ছিল। ছবির আলোকচিত্র পরিচালক [[ল্যান্স অ্যাকর্ড]] যথাসম্ভব প্রাপ্তব্য আলো ব্যবহার করেন।